বেশিদিন হয়নি আমার ব্লগে লেখালিখি। তবে একটা জিনিস খুব খেয়াল করি। সবাই কেন জানি গল্প কবিতা লিখতেই ব্যস্ত। কিন্তু দেশের কত কথা বলার আছে। দেশের কত সমস্যা এগুলা কেউ ভাবে না। আমিও ভাবতাম না। দেশ থেকে বাইরে আসার পর ভাবি। কারণ হয়ত দেশটাকে খুব বেশি মিস করি।
হ্যাঁ আমি গ্রামের ছেলে। গ্রামেই স্কুল কলেজ। শহরে যখন প্রথম আসি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। আমি কোনদিনই শহরের সাথে মানিয়ে নিতে পারিনি। তবু পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে কিভাবে কিভাবে দেশের বাইরে পড়তে চলে আসলাম ব্যাপারটা আমি এখনো ভাবি। দুই বছর হল দেশে যায়না। মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে কথা বলি। তাও ক্ষনিকের জন্যে। গ্রামে তো আর ইন্টারনেট নাই বা স্কাইপ ইউজ করতে পারে এমন ফ্যামেলি মেম্বার নাই যে দীর্ঘক্ষণ কথা বলতে পারব।
এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ানোর ধাঁচ একদমা আলাদা। এ্যাসাইনমেন্ট নেয় একগাদা। বইটই পড়ার কোন বালাই নাই। এবং অ্যাসাইনমেন্টে কোন উদ্ধৃতি দিলে টিচার এ্যাসাইনমেন্টে ফেল করিয়ে দেয়। আমরা যারা বাংলাদেশ থেকে এসেছি তাদের জন্যে এই পড়াশোনার ধাঁচটা একেবারেই যায় না। তবু পড়াশোনা করে যাচ্ছি। এবং একদিন দেশে ফেরত যাবার স্বপ্ন দেখি।
হ্যাঁ আমি গ্রামের ছেলে। গ্রামেই স্কুল কলেজ। শহরে যখন প্রথম আসি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। আমি কোনদিনই শহরের সাথে মানিয়ে নিতে পারিনি। তবু পড়াশোনার পাঠ চুকিয়ে কিভাবে কিভাবে দেশের বাইরে পড়তে চলে আসলাম ব্যাপারটা আমি এখনো ভাবি। দুই বছর হল দেশে যায়না। মাঝে মাঝে ফোন দিয়ে কথা বলি। তাও ক্ষনিকের জন্যে। গ্রামে তো আর ইন্টারনেট নাই বা স্কাইপ ইউজ করতে পারে এমন ফ্যামেলি মেম্বার নাই যে দীর্ঘক্ষণ কথা বলতে পারব।
এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ানোর ধাঁচ একদমা আলাদা। এ্যাসাইনমেন্ট নেয় একগাদা। বইটই পড়ার কোন বালাই নাই। এবং অ্যাসাইনমেন্টে কোন উদ্ধৃতি দিলে টিচার এ্যাসাইনমেন্টে ফেল করিয়ে দেয়। আমরা যারা বাংলাদেশ থেকে এসেছি তাদের জন্যে এই পড়াশোনার ধাঁচটা একেবারেই যায় না। তবু পড়াশোনা করে যাচ্ছি। এবং একদিন দেশে ফেরত যাবার স্বপ্ন দেখি।