Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

বাংলা নিউজ

১০ বছর আগে

অভিনেত্রী প্রভার সঙ্গে বিতর্কিত ক্রিকেটার আশরাফুল

মুহূর্তে বদলে গেল আড্ডার আবহ। এতক্ষণ বিজয় দিবস আর পতাকা ও জাতীয় সংগীতের বিশ্বরেকর্ড গড়া নিয়ে জমে ওঠা আলোচনা থামিয়ে ফিসফিসানি, 'ও কেন এখানে?' সেই 'ও' মোহাম্মদ আশরাফুল সহাস্যে কুশল বিনিময়ে ব্যস্ত থাকায় তাঁবুর নিচে উথলে ওঠা সেই অস্বস্তির আঁচ পাওয়ার কথা নয়। কিন্তু মোহাম্মদ আশরাফুল এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট প্রশাসনের কাছে এক অস্বস্তির নাম, তা তিনি বুঝুন কি না বুঝুন। 'ও কেন এখানে', সোমবার ধানমণ্ডি স্টেডিয়ামে বিজয় দিবস ক্রিকেট ম্যাচের সময় বিসিবির এক পরিচালকের কণ্ঠ থেকে বেরিয়ে পড়া তাৎক্ষণিক উৎকণ্ঠা। সে উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে দিতেই বিসিবি পরিচালক আহমেদ সাজ্জাদুল আলম কিংবা সংস্থার ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরীর কেউই সে উৎকণ্ঠা কমাতে পারেননি। বিপিএলে ম্যাচ পাতানোর দায়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ড থেকে আশরাফুলকে দূরে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। কিন্তু কার্যকারিতায় এ নিষেধাজ্ঞার শাখা-প্রশাখা আসলে কত দূর বিস্তৃত, সে ব্যাপারে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি সাজ্জাদুল-নিজাম উদ্দিনের তাৎক্ষণিক আলোচনায়। কাল বিসিবির প্রধান নির্বাহীর ব্যাখ্যা, 'এটাকে বলা হয় ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে না দেওয়া। এই ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ডের বিস্তৃতিতে স্টেডিয়ামে প্রবেশের বিষয় সংযুক্ত আছে কি না, তা জানা নেই।' আসলে ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ডের সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনাই নেই বিসিবির হাতে। নিজাম উদ্দিন অবশ্য একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন, 'ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ড বলতে আমরা বুঝি, খেলায় অংশ নেওয়া, বোর্ডের চাকরি কিংবা ম্যাচ পরিচালনায় যুক্ত থাকা।' এর বাইরে বোর্ডের কোনো অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকায় থাকার কথা নয় আশরাফুলের। কিন্তু বিজয় দিবস ক্রিকেটের দিন বিসিবির অতিথিদের জন্য নির্ধারিত আসনে দেখা গেছে আশরাফুলকে, নিউজিল্যান্ড সিরিজের সময় তাঁর হাতে গেছে সাবেক অধিনায়কদের জন্য বরাদ্দ সৌজন্য টিকিটও। কৃতকর্মের পর এ 'সৌজন্য' কি পেতে পারেন আশরাফুল? নিজাম উদ্দিন বলেছেন, 'কোনো একটা ভুলে টিকিট পেয়ে থাকবে আশরাফুল। এরপর আর এমনটা হবে না।' একই সঙ্গে অন্য একটি তাগিদও অনুভব করছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী, 'আসলে কোন শাস্তির পরিপ্রেক্ষিতে কোন কোন বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, সেটিও শাস্তির সঙ্গে উল্লেখ করা দরকার। তাতে অন্তত দোষী ব্যক্তিও জানতে পারবে- সে কী করতে পারবে আর কী পারবে না।' এর মানে আশরাফুল নিজেও জানেন না তাঁর জন্য কোথায় কোথায় ঝুলে আছে অদৃশ্য 'নো এন্ট্রি'। তিনি সম্ভবত ধরে নিয়েছেন যে ক্রিকেট খেলা ছাড়া আর সবই করতে পারবেন। আশরাফুল যাচ্ছেন এবং তাঁর চলাফেরার কোথাও গ্লানির ছিটেফোঁটাও নেই, যা দেখে বিস্মিত আশরাফুলের প্রতি সহমর্মী অনেক ক্রিকেটারও। বিজয় দিবসের ম্যাচ চলাকালে যেমন কিছুক্ষণ আগেই আশরাফুলের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া সাবেক এক ক্রিকেটার বলছিলেন, 'ওর নার্ভ বেশ শক্ত। দেখা হলে খুব বিব্রতবোধ করি আবার মায়াও হয়। তবু বলব, বোর্ডের প্রোগ্রামে এভাবে না এলেই ভালো।' এ উদ্যোগটা বোর্ডেরই নেওয়ার কথা। ট্রাইব্যুনালের বিচারে আশরাফুলের ওপর কোন মেয়াদে শাস্তি হবে, তা ভবিষ্যৎই বলবে। কিন্তু নিজের মুখে অপরাধ স্বীকার করায় তাঁর যে বিনা সাজায় মুক্তির সম্ভাবনা নেই, তা এক রকম নিশ্চিত। সে ক্ষেত্রে 'বোর্ড থেকে সরাসরি নির্দেশনা দেওয়া হলে অননুমোদিত জায়গায় চলে যাবে না আশরাফুল। এতে করে আশরাফুল কিংবা তার এককালের সতীর্থরাও বিব্রত হবে না'- পরামর্শ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাবেক ওই ক্রিকেটারের। মোহাম্মদ আশরাফুলই একা কিংবা প্রথম নন, ক্রিকেট-জুয়ায় জড়িয়ে পড়ার শাস্তি ভোগ করেছেন বিশ্বের অনেক মহারথী ক্রিকেটারও। যেমন মোহাম্মদ আজহার উদ্দিন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও ভারতের ক্রিকেট মহলে 'আনওয়ান্টেড' অতিথি। একদার অধিনায়ক নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার পর নিজের বিদায়ী পার্টিতেই প্রথম তাঁকে নিমন্ত্রণ করেছিলেন শচীন টেন্ডুলকার। সে তুলনায় আশরাফুল ভাগ্যবান, হয়তো বিসিবির সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা নেই বলেই! আশরাফুল নামের অস্বস্তি! মুহূর্তে বদলে গেল আড্ডার আবহ। এতক্ষণ বিজয় দিবস আর পতাকা ও জাতীয় সংগীতের বিশ্বরেকর্ড গড়া নিয়ে জমে ওঠা আলোচনা থামিয়ে ফিসফিসানি, 'ও কেন এখানে?' সেই 'ও' মোহাম্মদ আশরাফুল সহাস্যে কুশল বিনিময়ে ব্যস্ত থাকায় তাঁবুর নিচে উথলে ওঠা সেই অস্বস্তির আঁচ পাওয়ার কথা নয়। কিন্তু মোহাম্মদ আশরাফুল এখন বাংলাদেশ ক্রিকেট প্রশাসনের কাছে এক অস্বস্তির নাম, তা তিনি বুঝুন কি না বুঝুন। 'ও কেন এখানে', সোমবার ধানমণ্ডি স্টেডিয়ামে বিজয় দিবস ক্রিকেট ম্যাচের সময় বিসিবির এক পরিচালকের কণ্ঠ থেকে বেরিয়ে পড়া তাৎক্ষণিক উৎকণ্ঠা। সে উৎকণ্ঠা ছড়িয়ে দিতেই বিসিবি পরিচালক আহমেদ সাজ্জাদুল আলম কিংবা সংস্থার ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী নিজাম উদ্দিন চৌধুরীর কেউই সে উৎকণ্ঠা কমাতে পারেননি। বিপিএলে ম্যাচ পাতানোর দায়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ড থেকে আশরাফুলকে দূরে রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বোর্ড। কিন্তু কার্যকারিতায় এ নিষেধাজ্ঞার শাখা-প্রশাখা আসলে কত দূর বিস্তৃত, সে ব্যাপারে কোনো সদুত্তর পাওয়া যায়নি সাজ্জাদুল-নিজাম উদ্দিনের তাৎক্ষণিক আলোচনায়। কাল বিসিবির প্রধান নির্বাহীর ব্যাখ্যা, 'এটাকে বলা হয় ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে না দেওয়া। এই ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ডের বিস্তৃতিতে স্টেডিয়ামে প্রবেশের বিষয় সংযুক্ত আছে কি না, তা জানা নেই।' আসলে ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ডের সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনাই নেই বিসিবির হাতে। নিজাম উদ্দিন অবশ্য একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন, 'ক্রিকেটীয় কর্মকাণ্ড বলতে আমরা বুঝি, খেলায় অংশ নেওয়া, বোর্ডের চাকরি কিংবা ম্যাচ পরিচালনায় যুক্ত থাকা।' এর বাইরে বোর্ডের কোনো অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকায় থাকার কথা নয় আশরাফুলের। কিন্তু বিজয় দিবস ক্রিকেটের দিন বিসিবির অতিথিদের জন্য নির্ধারিত আসনে দেখা গেছে আশরাফুলকে, নিউজিল্যান্ড সিরিজের সময় তাঁর হাতে গেছে সাবেক অধিনায়কদের জন্য বরাদ্দ সৌজন্য টিকিটও। কৃতকর্মের পর এ 'সৌজন্য' কি পেতে পারেন আশরাফুল? নিজাম উদ্দিন বলেছেন, 'কোনো একটা ভুলে টিকিট পেয়ে থাকবে আশরাফুল। এরপর আর এমনটা হবে না।' একই সঙ্গে অন্য একটি তাগিদও অনুভব করছেন বিসিবির প্রধান নির্বাহী, 'আসলে কোন শাস্তির পরিপ্রেক্ষিতে কোন কোন বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে, সেটিও শাস্তির সঙ্গে উল্লেখ করা দরকার। তাতে অন্তত দোষী ব্যক্তিও জানতে পারবে- সে কী করতে পারবে আর কী পারবে না।' এর মানে আশরাফুল নিজেও জানেন না তাঁর জন্য কোথায় কোথায় ঝুলে আছে অদৃশ্য 'নো এন্ট্রি'। তিনি সম্ভবত ধরে নিয়েছেন যে ক্রিকেট খেলা ছাড়া আর সবই করতে পারবেন। আশরাফুল যাচ্ছেন এবং তাঁর চলাফেরার কোথাও গ্লানির ছিটেফোঁটাও নেই, যা দেখে বিস্মিত আশরাফুলের প্রতি সহমর্মী অনেক ক্রিকেটারও। বিজয় দিবসের ম্যাচ চলাকালে যেমন কিছুক্ষণ আগেই আশরাফুলের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া সাবেক এক ক্রিকেটার বলছিলেন, 'ওর নার্ভ বেশ শক্ত। দেখা হলে খুব বিব্রতবোধ করি আবার মায়াও হয়। তবু বলব, বোর্ডের প্রোগ্রামে এভাবে না এলেই ভালো।' এ উদ্যোগটা বোর্ডেরই নেওয়ার কথা। ট্রাইব্যুনালের বিচারে আশরাফুলের ওপর কোন মেয়াদে শাস্তি হবে, তা ভবিষ্যৎই বলবে। কিন্তু নিজের মুখে অপরাধ স্বীকার করায় তাঁর যে বিনা সাজায় মুক্তির সম্ভাবনা নেই, তা এক রকম নিশ্চিত। সে ক্ষেত্রে 'বোর্ড থেকে সরাসরি নির্দেশনা দেওয়া হলে অননুমোদিত জায়গায় চলে যাবে না আশরাফুল। এতে করে আশরাফুল কিংবা তার এককালের সতীর্থরাও বিব্রত হবে না'- পরামর্শ নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাবেক ওই ক্রিকেটারের। মোহাম্মদ আশরাফুলই একা কিংবা প্রথম নন, ক্রিকেট-জুয়ায় জড়িয়ে পড়ার শাস্তি ভোগ করেছেন বিশ্বের অনেক মহারথী ক্রিকেটারও। যেমন মোহাম্মদ আজহার উদ্দিন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলেও ভারতের ক্রিকেট মহলে 'আনওয়ান্টেড' অতিথি। একদার অধিনায়ক নিষিদ্ধ ঘোষিত হওয়ার পর নিজের বিদায়ী পার্টিতেই প্রথম তাঁকে নিমন্ত্রণ করেছিলেন শচীন টেন্ডুলকার। সে তুলনায় আশরাফুল ভাগ্যবান, হয়তো বিসিবির সুনির্দিষ্ট কোনো নীতিমালা নেই বলেই! আশরাফুল নামের অস্বস্তি!

আশরাফুলের দাড়ি দেখে ছোটবেলার একটা ঘটনা মনে পড়ে গেলো।

এক অন্ধকার রাতে আমাদের বাড়িতে এক চোর এসেছিল। আমাদের বাড়িতে বিশাল এক কুকুর ছিল, যেটাকে গ্রামের সবাই ভয় করতো। কুকুরটির ডাকাডাকিতে আমাদের বাড়ির বড়দের ঘুম ভেঙে গেলো। কাকা একটা দা নিয়ে বের হলেন। কুকুরটি একটা ঝোপকে নির্দিষ্ট করে ডাকছিল। বাড়ির টর্চগুলোয় ব্যাটারি ছিল না। কাকাকে পথ দেখাতে একটা কেরোসিন ল্যাম্প নিয়ে আমাদের এক কাকাতো বোনও বের হয়েছিল। কুকুরটাকে নিয়ে কাকা ঝোপের ভিতর ঢুকে চোরকে পাকড়াও করে ফেললেন। দেখা গেলো চোর আমাদের বাড়ির কাছেরই এক লোক।

চোরকে সনাক্ত করার পূর্বেই কয়েক ঘা দেয়া হয়েছিল। তাকে সারারাত উঠানে ধান মাড়াই করার খুঁটিতে বেঁধে রাখা হলো। সকালবেলা চোরদের আত্মীয়স্বজন ডেকে এবং মেম্বারকে ডেকে ছেড়ে দেয়া হলো।

ছাড়া পাওয়ার পরেই চোরটি দাড়ি কাটা বন্ধ করলো। কয়েকদিনের মধ্যেই সে সাধু হয়ে গেলো। কিছুদিনের মধ্যে তার বাড়িতে মন্দির প্রতিষ্ঠিত হলো এবং বার্ষিক কীর্তনও শুরু হলো। এখনও প্রতি বছর তার বাড়িতে কীর্তন হয়।

তবে লোকটি সত্যিই সাধু হয়েছিল। অন্য কোন ধরনের অপকর্ম সে আর করেনি। আমাদের আশরাফুলও যদি সেরকম হয় মন্দ কী!

 

কিছুদিন আগে তিনি অবশ্য আরেকটি বিতর্ক ছড়িয়েছেন। 

 

ছবিটি চিনতে পারছেন? 

 দুজনই ভিন্ন ঘটনায় আলোচিত-সমালোচিত। অভিনেত্রী প্রভার সঙ্গে দেখা গেছে ফিক্সিং বিতর্কে জড়ানো ক্রিকেটার আশরাফুলকে। সম্প্রতি ঢাকার একটি হোটেলে তারা একসঙ্গে খাবার খেয়েছেন। আশরাফুলের সঙ্গে প্রভার একটি ছবিও প্রকাশ হয়েছে। হোটেল আল রাজ্জাকে সেহরি খাবার সময় এই দুই তারকাকে দেখা গেছে বলে একটি সংবাদ সংস্থা খবর দিয়েছে। তবে কিভাবে তারা আল রাজ্জাকে এক হলেন তা অবশ্য জানা যায়নি। তাদের দুজনের একটি ছবি তাদেরই এক ঘনিষ্ঠজনের ফেসবুকে দেখা গিয়েছে যেখানে প্রভা তারও চেয়ে কম বয়সী একটি  মেয়েকে নিয়ে আশরাফুলের সঙ্গে দাঁড়িয়ে আছেন। আশরাফুলকে দেখা িকালো পাঞ্জাবী মাথায় টুপি পড়ে আছেন। মুখে কিছুটা দাড়ি রেখেছেন তিনি।   বছর খানেক আগে আশরাফুল ও প্রভা  একটি নাটকেও কাজ করেছিলেন। 

 সূত্রঃ ফেসবুক ও ইন্টারনেট

০ Likes ৪ Comments ০ Share ৪৩৪৩ Views

Comments (4)

  • - লুব্ধক রয়

    খুব সুন্দর লিখেছেন

    • - আবু সাঈদ চৌধুরী

      ধণ্যবাদ মন্তব্যের জন্য । শুভ কামনা রইলো ।

    - মাসুম বাদল

    কবিতায় ভালোলাগা...

    • - আবু সাঈদ চৌধুরী

      ভালোলাগার জন্য কৃতজ্ঞতা । ধণ্যবাদ ।

    - শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

    কবিতা ভাল লাগল। ধন্যবাদ

    • - আবু সাঈদ চৌধুরী

      ধণ্যবাদ কষ্ট করে পড়ে মন্তব্য করার জন্য । শুভকামনা রইলো ।

    Load more comments...