রূপাইয়ের সাকিন নেই, কী জানি কোথায় ঘুরে বেড়ায়!
সংসারী হয়েছিল, নাকি চিরটাকাল বিবাগী থেকে গেলো,
এতোসব রূপাই জানে; তবু মাঝে-মধ্যে খবর আসে
রূপাই সংসারী গোছানো সংসারে। ওর আঙিনায় এখন
যুঁই-চামেলী ফোটে, শরতে শিউলি ঝরে শিশির সিক্ত হয়ে!
শ্যাওলা জমা পুরানো ঘাটে রূপাই কোন কোন রাতে
আকাশে তারার মাঝে একটি মুখ খুঁজে খুঁজে খুব ক্লান্ত হয়ে
অনিন্দ্যকে নিন্দার কাঁটায় জীর্ণ করে- ‘তুই খুব নিষ্ঠুর,
তোকে ঈশ্বর কোনদিনই ক্ষমা করবেন না অনিন্দ্য।’
রাত বাড়ে, দুঃখের বোঝা খুব ভারি মনে হয় রূপাইয়ের।
কত কথা মনে পড়ে; স্মৃতির ধূলো থেকে অনিন্দ্যকে তুলে
দক্ষিণা বাতাসে বিন্যস্ত চুলে আঙুল...
continue reading