Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"রাজনীতি" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

মো: মহিদুল হাসান

১০ বছর আগে লিখেছেন

নির্বাচনী সরকারের ফর্মুলা।

বাংলাদেশের মানুষ এখন নির্বাচনী সরকারের ফর্মুলা নিয়ে ব্যস্ত আছে। প্রতিদিনই নতুন নতুন ফর্মুলা আসছে। সরকারী দল তার স্বার্থ পুরোপুরি বজায় রেখেই ফর্মুল দিচ্ছে। আবার বিরোধী দলও একই পন্থায় দিচ্ছে। কিন্তু কাজের কাজ কোনটাই হচ্ছে না। চারদিকে এগুলো নিয়ে চলছে হৈই হুল্লোর। কৃষক, শ্রমিক, মজুর, বুদ্ধিজীবি সবাই আলোচনা-সমালোচনা করছে। কেউ কেউ আবার মাজাও নিচ্ছে। যে- যে দলের সাপোর্ট করে সে সেভাবেই ব্যাখ্যা করছে। প্রত্যেকেই তার নিজের ধান্দা নিয়ে ব্যস্ত। এই সুযোগটা নিশ্চয়ই তৃতীয় পক্ষ নেয়ার চেষ্টা করছে। আমাদের কি উচিত হবে তৃতীয় পক্ষকে সুযোগ দেয়া? নিশ্চয়ই না। আমরা আর কোন 1/11 চাই না। কিংবা কোন স্বৈরাচারও চাই না। গনতান্ত্রিক পদ্ধতিতে... continue reading

৬৩৩

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম নেতা, ভাষাসৈনিক অলি আহাদের ১ম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের অন্যতম বর্ষীয়ান রাজনীতিক নেতা, ভাষাসৈনিক, এবং জাতীয় রাজনীতি ১৯৪৫-১৯৭৫ গ্রন্থের প্রণেতা অলি আহাদ। চিরসংগ্রামী অলি আহাদ একাধারে একজন ভাষা সৈনিক, রাজনীতিক, বুদ্ধিজীবী ও লেখক। ৫২ এর ভাষা আন্দোলনের ইতিহাসে তাঁর ভূমিকা অগ্রগণ্য। ভাষা আন্দোলনের সাথে জড়িত থাকার কারণে ২৯ মার্চ, ১৯৪৮ তারিখে তৎকালীন সরকার তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৪ বছরের জন্য বহিষ্কার করে। দীর্ঘ ৫৮ বছর পর ২০০৬ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়। ১৯৪৭-১৯৭৫ সময়কালীন জাতীয় রাজনীতিতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে তিনি প্রথমে মুসলিগ লীগ ও পরে আওয়ামী লীগে ছিলেন। এরপর আমৃত্যু তিনি ডেমোক্রেটিক লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন... continue reading

৬২৫

নূর মোহাম্মদ নূরু

১০ বছর আগে লিখেছেন

প্রবীণ রাজনীতিবিদ এবং রাষ্ট্রপতি এরশাদের মন্ত্রীসভার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মিজানুর রহমান চৌধুরীর ৮৫তম জন্মদিনে শুভেচ্ছা

সাবেক প্রধানমন্ত্রী, বর্ষীয়ান জননেতা, অভিজ্ঞ পার্লামেন্টারিয়ান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সাবেক সদস্য মরহুম মিজানুর রহমান চৌধুরী। ১৯৭০ এর নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন মিজানুর রহমান চৌধুরী। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা লাভের পরে স্বাধীন বাংলাদেশর ১৯৭৩সালের সংসদে তিনি সংসদ সদস্য ছিলেন। ১৯৭৩ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রী সভায় তিনি তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধূ স্বপরিবারে নিহত হলে আবদুল মালেক উকিল এবং মিজানুর রহমান চৌধুরীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের দু’টি পৃথক ধারার সৃষ্টি হয়। আশির দশকের শুরু দিকে মিজানুর রহমান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদের সামরিক সরকারকে সমর্থন দেন এবং ১৯৮৪ সালে তিনি জাতীয় পার্টিতে (সেসময়ের নাম জাতীয় দল) যোগ দেন... continue reading

৫৫০

লুব্ধক রয়

১০ বছর আগে লিখেছেন

রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেন, “ঈদুল আজহা সবার জন্য আনন্দপূর্ণ ও কল্যাণকর হোক।”

ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
এক বাণীতে তিনি বলেন, “একটি শান্তিপূর্ণ ও সহনশীল সমাজ বিনির্মাণে ধৈর্য্য ও সহনশীলতা অপরিহার্য। পবিত্র ঈদুল আজহার মহান আদর্শ ও শিক্ষাকে আমাদের চিন্তা ও কর্মে প্রতিফলিত করতে হবে।” ত্যাগের এই ঈদ মুসলিম জাতির ঐক্য, সংহতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ আরো সংহত করবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
বাংলাদেশের ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা বুধবার ঈদুল আজহা পালন করবে। মুসলমানদের সবচেয়ে বড় এই ধর্মীয় উৎসবে পশু কোরবানি দেয়া হয়, যার মধ্য দিয়ে নিজের ভেতরের কলুষতাকে বর্জন এবং সৃষ্টিকর্তার সন্তুষ্টি লাভই ইসলামের শিক্ষা।
রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে বলেন, “ঈদুল আজহা সবার জন্য আনন্দপূর্ণ ও কল্যাণকর হোক।”
continue reading

৪১১

তুহিন সরকার

১০ বছর আগে লিখেছেন

যৌন জিহাদ!

“জিহাদ” শব্দটি সঙ্গে আমরা বহুলভাবে পরিচিত। বর্তমান প্রেক্ষাপটে জিহাদ নামক শব্দ জীবনের আঁশটে-পিষ্টে জড়িয়ে আছে, জিহাদী সংগঠনগুলোর বিস্ময়কর উত্থানের ফলে। অনেকে, অনেক প্রকার জিহাদের নাম শুনেছেন/শুনেছি কিন্তু “যৌন জিহাদ”-এর নাম ১০০ ভাগ নিশ্চয়তা দিয়ে বলতে পারি এই প্রধম শুনছেন, অনেকটা প্রবন্ধকার কামাল গাবালা মত, হয়ত তিনি আক্ষেপ করে তাঁর “আরব জাগরণ ও ‘যৌন জিহাদ’” প্রবন্ধে বলেছেন, আমার এই ৬০ বছরের জীবনে “যৌন জিহাদ” কথাটা আগে কখনো শুনিনি। আর আমি আমার যৌবনে “যৌন জিহাদ”-এর নাম শুনিনি, আনেক জিহাদের নাম শুনেছি জীবনে কিন্তু যৌবনে! ধর্মান্ধরা আর কত ভাবে ধর্মকে ব্যবহার করে হীন এই রাজনীতি করবে আর কত ভাবে মানবতা, মানব সমাজকে কলুষিত করবে? পবিত্র ধর্মের নামে মানুষ আর... continue reading

৭১৫

লুৎফুর রহমান পাশা

১০ বছর আগে লিখেছেন

মসজিদ, মন্দির কারা ভাঙ্গে?

কে যেনো শিখিয়েছে ,"মসজিদ ভাঙে ধার্মিকেরা, মন্দিরও ভাঙে ধার্মিকেরা, তারপরও তারা দাবি করে তারা ধার্মিক, আর যারাভাঙাভাঙিতে নেই তারা অধার্মিক বা নাস্তিক । তাই শুনে অন্ধ প্রগতিশীলের মতো এমন্ত্র আউরে যাচ্ছ একদল। আসলে বাস্তবতাকিন্তু তা বলেনা। ধার্মিক লোকেরাইমন্দির, মসজিদ তৈরী করে। কোন দিন কোন অধার্মিক মসজিদ/মন্দির তৈরী করেনা।কিন্তু এক ধরনের অধার্মিক লেখনির মাধ্যমে ধর্মের বিরোধীতা করে, মন্দিরমসজিদের প্রতি মানুষের মনে বিষোদগার তৈরীকরে, ভেঙ্গে ফেলার উস্কানী দেয়। আর তার অনুসারীরা অসাম্প্রদায়িকতার নামে উপাসনালয় ভাঙ্গে। তারা মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে মিশে থাকে ধার্মিক লোকদের সাথে।সুযোগ পেলেই উপসনালয়ে হামলা করে । এরপরই বাইরে এসে ধর্মের বিষোদগার শুরুকরে। সেই মহান লেখকরা তখন আবার লেখনির... continue reading

৭৭৯