https://www.facebook.com/HistoryofAncientEgypt/videos/530450103791322/
https://www.facebook.com/HistoryofAncientEgypt/videos/530450103791322/
continue reading
https://www.facebook.com/HistoryofAncientEgypt/videos/530450103791322/
https://www.facebook.com/HistoryofAncientEgypt/videos/530450103791322/
continue reading
গ্রামের নাম মাওলিনং। ঝর্ণার দেশ মেঘালয় রাজ্যের পাহাড়ের কোলে আকাশে ছড়ানো মেঘের কাছাকাছি ছোট্ট এই গ্রামটি। মেঘালয়ের পশ্চিম খাসি পার্বত্য জেলার এই ছোট্ট গ্রামটিতে বসতি মাত্র ৬০০ জন মানুষের। ডিস্কভার ইন্ডিয়া ম্যাগাজিনের মতে এটাই এশিয়ার সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন গ্রাম। মেঘালয়ের রাজধানী শিলং থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই মাওলিনং। বাংলাদেশের তামাবিল সীমান্ত থেকে গাড়িতে করে যেতে এক ঘন্টারও কম সময় লাগে, বলা যায় এটা বাংলাদেশের প্রতিবেশী গ্রাম। এই গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে পৃথক পরিচ্ছন্ন টয়লেট আছে। টয়লেটের ময়লা লেক বা খালের পানিতে পড়তে দেয়া হয় না।
এই গ্রামে বাঁশের তৈরি ডাস্টবিনে সব আবর্জনা সংগ্রহ করা হয়। একটি বড় গর্ত (পিট)-এ এসব...
continue reading
আগেই পরিকল্পনা ছিল কাপ্তাই গিয়ে একটা নতুন ঝর্ণা দেখবো। আমরা জানতাম কাপ্তাই এর বড়ইছড়ির ওপারের দূর্গম পাহাড়গুলোতে কিছু ঝর্ণা অাছে যেগুলো এখনো লোকচক্ষূর আড়ালেই রয়ে গেছে। কিন্তু আমরা যেই এলাকাটায় ঝর্ণা দেখার কথা বলছি ওদিকে কোন ঝর্ণা আছে এমন সন্ধান কেউ দিতে পারছিল না।
রাঙামাটি থেকে ট্রলারে করে কাপ্তাই জেটি ঘাট নেমে হোটেল থ্রীষ্টারে ব্যগ রেখে বেড়িয়ে পড়েছিলাম ঝর্ণার সন্ধানে। সিএনজিতে করে কাপ্তাই উপজেলা গেইট আসার পর বৃষ্টি মুসল ধারে বৃষ্টি শুরু হলো। অনেক খোজ খবর নেওয়ার পর সেলুনে চাকুরী করে এমন একটা ছেলে বলল ঢলই ছড়ির পাহাড়ে একটা ঝর্ণা আছে, তবে সেক্ষেত্রে আমাদেরকে ভড়া বর্ষায় সামনের খড়স্রোতা...
continue reading
রেল লাইন ধরে পায়ে হেটে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চিটাগাং পর্যন্ত যাওয়ার পরিকল্পনার কথা অনেকেই জানেন। ইতিমধ্যেই আমরা হাটা শেষ করে ফেলেছি,,,,,,,, ঢাকা থেকে চিটাগাং যেতে অনেকগুলো ছোট স্টেশন আছে যেগুলোর নাম এবং সংখ্যা অনেকেই জানেন না, আমি ও জানি না । আমি এক স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি স্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে। আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায় সেখান থেকে হাটা... continue reading
তাজমহল ভ্রমণ শেষে দিল্লীর হোটেলে ফিরতে অনেক রাত হল । মেজু ভাইয়াও জয়পুর থেকে ফিরেছেন । রাতে তেমন ভালো ঘুম হয় নি । তাই ২৪ এপ্রিল সকালের সময়টি হোটেলেই রেস্ট নিয়ে কাটিয়ে দিলাম । পটিয়ার ঐ পরিবার কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হল । বিকেলবেলা মেজু ভাইয়া মা’কে নিয়ে গেলেন ঐতিহাসিক দিল্লী জামা মসজিদে আর আমি বের হলাম “ইন্ডিয়া গেইট” দেখার জন্য । ইন্ডিয়া গেইট হল প্রথম বিশ্বযু্দ্ধে জীবন বলিদান করা সত্তর হাজার ভারতীয় সৈন্যদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত একটি যুদ্ধ স্মারক । পার্কের মত বিশাল এলাকার মাঝে নির্মাণ করা হয়েছে স্মারকটি । এর পূর্বকালীন নাম ছিল অল ইন্ডিয়া ওয়্যার মেমোরিয়াল বা সর্ব ভারতীয়... continue reading
কলকাতার হাওড়া স্টেশন থেকে রাজধানী এক্সপ্রেসে নয়া দিল্লী পৌছলাম, চার ঘন্টা পর পুরাতন দিল্লী থেকে জম্মুর ট্রেন শালিমার এক্সপ্রেসে চড়তে হবে। সুতরাং চার ঘন্টা সময় হাতে পেলাম দিল্লী দেখার জন্য। হাসান ভাইয়ের পরামর্শে মুক্তার ভাইয়ের চেনা পথে আমরা ছুটে চললাম মেট্রোতে। শুক্রবার থাকায় ভাবছিলাম দিল্লী জামে সমজিদে জুমার নামাজটা আদায় করবো, দিল্লী শহর থেকে ১৪ কিলো মিটার দক্ষিণের কুতুব মিনার দেখার পর দিল্লী জামে মসজিদে যাওয়ার আর সময় হয়ে উঠেনি, সোজা শালিমার এক্সপ্রেস। তো স্বল্প সময়ে কুতুব মিনারকে যেটুকু দেখতে পেরেছিলাম তা নিয়েই আজকের ছবি ব্লগ।
কুতুব মিনার দিল্লী শহর থেকে ১৪ কিলো মিটার দক্ষিণে অবস্থিত একটি বিজয়স্তম্ভ। এটি...
continue reading
২২ এপ্রিল সকালবেলা দিল্লী পৌঁছেই হোটেলে উঠি । কয়েক ঘণ্টা বিশ্রাম নিয়ে জুমার নামাজ আদায়ের জন্য দিল্লী শাহী জামে মসজিদের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম ।দিল্লী শাহী জামে মসজিদ“দিল্লী জামা মসজিদ” নামে পরিচিত । এটি ভারতের বৃহত্তম মসজিদ। জামা মসজিদের বাস্তবিক নাম হল মসজিদ-ঈ জাহাঁ-নূমা। এটি মুঘল সম্রাট শাহজাহানের রাজত্বকালে নির্মিত স্থাপত্যের একটি সেরা নিদর্শন। মুঘল সম্রাট শাহজাহান তাঁর চারুকলা ও স্থাপত্যের পৃষ্ঠপোষকতার জন্য সুবিখ্যাত ছিলেন। মসজিদটির মূল পরিকল্পনা এবং নকশা ওস্তাদ খালিল দ্বারা করা হয়েছিল। মসজিদের নির্মাণকার্য সম্পূর্ণ করতে পাঁচ হাজার শ্রমিকদের টানা ছয় বছর সময় লেগেছিল । নির্মাণকার্য শুরু হয় ১৬৫০ খ্রীষ্টাব্দে এবং শেষ হয় ১৬৫৬ খ্রীষ্টাব্দে । জামা মসজিদে... continue reading
রেল লাইন ধরে পায়ে হেটে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চিটাগাং পর্যন্ত যাওয়ার পরিকল্পনার কথা অনেকেই জানেন। ইতিমধ্যেই আমরা হাটা শেষ করে ফেলেছি,,,,,,,, ঢাকা থেকে চিটাগাং যেতে অনেকগুলো ছোট স্টেশন আছে যেগুলোর নাম এবং সংখ্যা অনেকেই জানেন না, আমি ও জানি না । আমি এক স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি স্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে।
আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায় সেখান থেকে হাটা...
continue reading
ভু-স্বর্গ কাশ্মীর ভ্রমণটা আনন্দের হলেও সব সময় আমাদের মনে কাশ্মীর নিয়া একটা ভয় কাজ করে। আর এবার আমরা যখন কাশ্মীর ভ্রমণ শুরু করলাম তখন ভারতে গরুর মাংস খাওয়া নিয়ে কাশ্মীরে একজন ট্রাক ড্রাইভারকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে এবং যেদিন জম্মুতে নামলাম সেদিন ওখানে চলছে অবরোধ। এ যেনো ভয়ের ষোলকলা পূর্ণ হলো। তবে সেটাই হয়েছিলো আমাদের জন্য শাপে বর, আমাদের ড্রাইভার সাহিল জম্মু শ্রীনগর হাইওয়ের বদলে এমন এক রাস্তা ধরে আমাদেরকে পেহেলগাম নিয়ে গিয়েছিলো তাকে বিনা দ্বিধায় বলা চলে স্বর্গের পথ।
পেহেলগাম বা পেহেলগাঁও হোটেল আবসারে থেকেছিলাম দুই রাত, আর সেখানে থেকে দেখা হয়েছলো আরু ভ্যালী, বেতাব ভ্যালী, চন্দনওয়ারি, আপেল...
continue reading
লিখেছেনঃ কামাল উদ্দিন (তারিখঃ ২৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৬, ৭:৩২ পূর্বাহ্ন)
রেল লাইন ধরে পায়ে হেটে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চিটাগাং পর্যন্ত যাওয়ার পরিকল্পনার কথা অনেকেই জানেন। ইতিমধ্যেই আমরা হাটা শেষ করে ফেলেছি,,,,,,,, ঢাকা থেকে চিটাগাং যেতে অনেকগুলো ছোট স্টেশন আছে যেগুলোর নাম এবং সংখ্যা অনেকেই জানেন না, আমি ও জানি না । আমি এক স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি স্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে।
আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই...
continue reading