Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"ফটোগ্রাফি" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

কামাল উদ্দিন

৭ বছর আগে লিখেছেন

শালিমার বাগ

ইতিহাসঃ
ভারতের জম্বু কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরের অদূরে বিখ্যাত ডাল লেকের উত্তর-পূর্ব দিকের সংযোগ খালের পাড়ে মুঘল জমানায় গড়ে তোলা হয় প্রথম শালিমার বাগ। এ উদ্যানটিকে অনেক নামেই অবিহিত করা হয়। কখনও শালিমার গার্ডেন, কখনও শালামার বাগ, কখনও ফারাহ বক্স এবং কখনও বা ফাইজ বক্স নামে এটি পরিচিত ছিল। প্রখ্যাত মুঘল সম্রাট জাহাঙ্গীর তার প্রিয়তমা সম্রাজ্ঞী নূর জাহানের মনোতুষ্টির জন্য ১৬১৯ সালে এ স্থাপনার গোড়া পত্তন করেছিলেন। এটিকে মুঘলদের উচ্চ মার্গের উদ্যান হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। মুঘল আমলে এখানে সাধারণ জনগণের প্রবেশাধিকার ছিল না। মুখ্যত রাজণ্যদের বিনোদন, বিশ্রামের জন্য এটি সংরক্ষিত ছিল। কিন্তু এখন পুরো উদ্যানটি জন সাধারণের বেড়ানোর জন্য... continue reading

৪৫৫

কামাল উদ্দিন

৭ বছর আগে লিখেছেন

ঢাকা টু চিটাগাং,- আমীরগঞ্জ (স্টেশন নং – ১২)

করুন.
রেল লাইন ধরে পায়ে হেটে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চিটাগাং পর্যন্ত যাওয়ার পরিকল্পনার কথা অনেকেই জানেন। ইতিমধ্যেই আমরা হাটা শেষ করে ফেলেছি,,,,,,,, ঢাকা থেকে চিটাগাং যেতে অনেকগুলো ছোট স্টেশন আছে যেগুলোর নাম এবং সংখ্যা অনেকেই জানেন না, আমি ও জানি না । আমি এক স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি স্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে।
আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায়... continue reading

৩৪৪

কামাল উদ্দিন

৭ বছর আগে লিখেছেন

সোনাকান্দা দূর্গ


শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরে নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দরে অবস্থিত এ জলদুর্গটি ঐতিহাসিক পুরাকীর্তির একটি নিদর্শণ । নদীপথে ঢাকার সঙ্গে সংযোগকারী গুরুত্বপূর্ণ নদীপথগুলোর নিরাপত্তার জন্য মুঘল শাসকগণ কতগুলো জলদুর্গ নির্মাণ করেছিলেন। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সোনাকান্দা দুর্গ। জানা যায় সুলতান মীর জুমলা ধলেশ্বরী ও শীতলক্ষ্যা নদীতে জলদস্যুদের নিধন করার জন্য শীতলক্ষ্যা নদীর পূর্ব তীরবর্তী সোনাকান্দা এলাকায় এ দূর্গটি স্থাপন করেন। হাজীগঞ্জ দুর্গের প্রায় বিপরীত দিকেই এর অবস্থান। এ দুর্গটি দেখতে অনেকটা হাজীগঞ্জ দুর্গের মতোই। জনশ্রুতি আছে এ দুর্গ থেকে পাতাল পথে হাজীগঞ্জ দুর্গের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল।


(২)
ইতিহাসঃ
মূলত দুর্গের নামানুসারে ওই এলাকার নামকরণ করা হয় সোনাকান্দা। সোনাকান্দা... continue reading

৪৫৮

কামাল উদ্দিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

ছেড়াদ্বীপ-বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ বিন্দু


টেকনাফ হতে প্রায় ৯ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং মায়ানমার-এর উপকূল হতে ৮ কিলোমিটার পশ্চিমে নীল সমুদ্রের বুকে বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ দ্বীপ সেন্টমার্টিন। সেন্টমার্টিনের সর্ব দক্ষিণ বিন্দু তথা বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণ বিন্দুর নামই ছেড়াদিয়া বা ছেড়া দ্বীপ নামে পরিচিত। সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে ৫ কি: মিটার দক্ষিণে এ দ্বীপটির অবস্থান। ছেড়া দ্বীপের আয়তন তিন কি: মিটার। ২০০০ সালের শেষের দিকে এই দ্বীপটির সন্ধান পাওয়া যায়, ছেড়া দ্বীপ জোয়ারের সময় অনেকাংশে ডুবে যায়।
প্রচুর প্রবাল, পাথর, স্বচ্ছ পানিতে নানান জীব বৈচিত্র দেখতে হলে আপনাকে অবশ্যই ঘুরে আসতে হবে ছেড়া দ্বীপ। সেন্ট মার্টিন থেকে ট্রলারে মাত্র ২০/২৫ মিনিট লাগবে ছেড়া দ্বীপ পৌঁছতে। ভাটার... continue reading

৫৪৮

কামাল উদ্দিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

ঢাকা টু চিটাগাং,- নরসিংদী (স্টেশন নং – ১১)

রেল লাইন ধরে পায়ে হেটে ঢাকার কমলাপুর স্টেশন থেকে চিটাগাং পর্যন্ত যাওয়ার পরিকল্পনার কথা অনেকেই জানেন। ইতিমধ্যেই আমরা হাটা শেষ করে ফেলেছি,,,,,,,, ঢাকা থেকে চিটাগাং যেতে অনেকগুলো ছোট স্টেশন আছে যেগুলোর নাম এবং সংখ্যা অনেকেই জানেন না, আমি ও জানি না । আমি এক স্টেশন থেকে পরবর্তী স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানগুলোর ছবি দিব এবং প্রতি স্টেশনের জন্য একটা করে পোষ্ট । এতে করে স্টেশনের নাম এবং সংখ্যাটা ও হিসেব হয়ে যাবে।
আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায় সেখান থেকে হাটা... continue reading

৩৫৬

কামাল উদ্দিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

গাংচিল - ছবিব্লগ


গাংচিলদের সাধারণত আমরা দেখতে পাই জলাশয় নদী ও সাগরের পাড়ে। তবে এই পর্যন্ত যত গাংচিল দেখেছি তা বেশীর ভাগই সগরের ধারে। কয়েক দিন আগে জিনজিরা দ্বীপে গিয়েছিলাম। ওখানে যাওয়ার পথে নাফ নদী এবং বঙ্গোপসাগরে গাংচিলগুলো সারাক্ষণ কিচির মিচির করে আমাদের জাহাজের পিছু নিয়ে যেভাবে সঙ্গ দিয়ে আমাদের ভ্রমণ আনন্দটা শতগুন বাড়িয়ে দিয়েছিলো। আর ওদের ছবি তুলে আমিও খুবই মজা পেয়েছিলাম। আজকের ছবি পোষ্ট আমার ক্যামেরায় ধরা পরা সেই গাংচিলদের নিয়েই।
 
(২)

(৩)

(৪)

(৫)

(৬)

(৭)

(৮)

(৯)

(১০)

(১১)

(১২)

(১৩)

(১৪)

(১৫)

(১৬)

(১৭)

... continue reading

৪৭৪

রাজীব নূর খান

৮ বছর আগে লিখেছেন

ফোটোগ্রাফী- ৩২

যারা নিজেকে গুছিয়ে উপস্থাপন করতে পারে না, তাদের মাঝে প্রতিভা থাকলেও তার মুল্যায়ন হয় না। যে যত বেশি নিজেকে গুছিয়ে উপস্থাপন করতে পারে সে তত বেশি রুচিশীল কাজ করেন। একজন ফটোগ্রাফারকে অনেক কিছু জানতে হয়, শিখতে হয়। ভালো ছবির স্বার্থে মানুষকে ইমপ্রেস করতে হয়। আপনি যদি খুব সুন্দর করে কথা বলতে জানেন- তাহলে যে কোনো জায়গায় ছবি তুলতে গেলে কোনো সমস্যায় পড়বেন না। কিভাবে সুন্দর করে কথা বলা যায়- তা আমি আপনাদের শিখিয়ে দিচ্ছি। গুছিয়ে কথা বলতে না পারার অন্যতম কারণ হল খুব বেশি Nervous feel করা। আপনি কথাটা বলার আগেই ধরে নেন যে অন্যজন হয়তো কথাটা খারাপভাবে নিবে।... continue reading

৩৪৫

রাজীব নূর খান

৮ বছর আগে লিখেছেন

ফোটোগ্রাফী- ২৯

ফিল্মের যুগে বেশিরভাগ ক্যামেরাই ছিল এস এল আর। ডিজিটাল যুগে হলো ডি এস এল আর; ‘ডি’ দিয়ে কি বোঝায় বলেন তো?
নিখুঁত ছবি তোলার চাবিকাঠি হচ্ছে প্রচুর ছবি তোলা। আর এর জন্যই ছবি তুলতে কার্পন্য না করাই ভাল।
আপনার ডিএসএলআর ক্যামেরার ব্যাটারীর চার্জিং ক্ষমতা বৃদ্ধি যেভাবে করবেন- আপনি আপনার ক্যামেরা দিয়ে ছবি উঠানোর সময় লাইভ ভিউ এবং বিল্ট ইন ফ্লাস ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন। লাইভ ভিউ ব্যবহারের সেন্সরের উপর প্রভাব পরে অন্যদিকে অতিরিক্ত ব্যাটারী খরচ হয়। অনেক সময় আমরা ক্যামেরা দিয়ে ছবি উঠানোর পর ছবিটাকে স্কিনে ক্ষণিক সময় দেখতে পাই । এই ইমেজ রিভিউ অপশন বন্ধ রেখে ব্যাটারী চার্জ... continue reading

৪১৪

কামাল উদ্দিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

জাদিপাই-পাহাড়ের কোলে ঘুমিয়ে থাকা একটি ছোট্ট গ্রাম

পাহাড়ি গ্রামগুলো বরাবরই খুব চমৎকার, পাহাড়ের ভাজে ভাজে অপরূপ সবুজ, আর সেই সবুজের ফাঁকে ফাঁকে পাহাড়িদের ছোট ছোট কুড়ে এবং তাহাদের পরিশ্রমী ও অকৃত্রিম জীবন আমাকে খুব টানে, তাইতো সুযুগ পেলেই আমি ছুটতে চাই পাহাড়ের পাণে। আজ আপনাদের নিয়ে যাবো তেমনি একটি পাহাড়ি গ্রামে যার নাম জাদিপাই পাড়া।
বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ চুড়া কেওকারাডাং পর্বত থেকে পূর্ব দিকের ঢাল বেয়ে ১০/১৫ মিনিটের পথ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ গ্রাম পাসিং পাড়া, যার উচ্চতা ৩০৬৫ ফুট। পাসিং পাড়ার পুর্বদিকের শেষ মাথায় গিয়ে উকি দিলেই নিচের দিকে দেখা যায় চারিদিকে পাহাড় আর সবুজ বন বেষ্টিত ছবির মতো লম্বা এক টুকরো অসমতল ভুমি, এটাই হলো বম... continue reading

৮৪৭

কামাল উদ্দিন

৮ বছর আগে লিখেছেন

ডেভিস ফল অব পোখারা

 

নিসর্গ ভরা নেপালের পোখারা শহরে অবস্থিত ফেওয়া লেক। ফেওয়া লেক পানি সরবরাহ পায় পাশে দাড়িয়ে থাকা অন্নপূর্ণা রেঞ্জ, ফিশটেইলসহ অন্যন্য সুউচ্চ পাহাড়গুলো থেকে। সেই ফেওয়া লেক যখন কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায় তখন কিছু পানি উপচে পড়ে একটা নালার মতো অংশ দিয়ে। ফেওয়ার উপচে পড়া দুধ সাদা পানি যেখানে এসে তীব্র গতিতে নিচে পড়ে একটা গুহায় হারিয়ে যায় সেই জায়গাটাকেই বলে ডেভিস ফল। নেপালি ভাষায় একে ডাকা হয় ‘পাতালে চাংগো’, মানে ‘নরকের প্রপাত’। এক সময় এটি ‘দেবীর প্রপাত’ নামেও প্রচলিত ছিল। মাতা ভগবতী দেবীর একটা মন্দিরও আছে এখানে।
ডেভিস ফল নিয়ে একটা গল্প প্রচলিত আছে “১৯৬১ সালের ৩১ জুলাই... continue reading

৫৭৩