Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"পোশাক" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

মেঘলা আনজুম

৯ বছর আগে লিখেছেন

ঈদে চাই শার্ট:

আধুনিক জীবন যাপনের একটি অন্যতম প্রয়োজনীয় পোশাক শার্ট।জীবন যাত্রাকে সহজ করার জন্য বিভিন্ন সাইজের শার্ট এসেছে।ঈদ উৎসবে ছেলেদের পোশাকে পাঞ্জাবির পাশাপাশি শার্টের আবেদন কম নয়। ফ্যাশন, স্মার্টনেস আর ব্যক্তিত্ব_ সবকিছুই যেন ফুটে ওঠে শার্টের মাধ্যমে।
বাজার ঘুরলেই চোখে পড়বে-টি-শার্ট,পোল শার্ট,হাফ শার্ট এবং ফুল শার্ট। প্রতিটি শার্টেরি আলাদা মাপ রয়েছে ,আপনি  আপনার সুবিধামতো মাপের শার্ট পেয়ে যাবেন খুব সহজেই।ছেলেদের ফ্যাশনের অন্যতম অনুষঙ্গ হলো শার্ট। শার্টের ট্রেন্ডটা একটু দ্রুতই পরিবর্তিত হয়। লং শার্টের ফ্যাশনকে পেছনে ফেলে বর্তমান সময়ে শার্ট আর সেমি লং শার্টের প্রাধান্য বেড়েই চলেছে। হাল ফ্যাশনের কথা মাথায় রেখে ছেলেদের শার্টে প্রতিনিয়তই নতুনত্ব আনছে দেশীয় ব্র্যান্ডগুলো।
ঈদ আসছে। জমে... continue reading

১৭২৭

মেঘলা আনজুম

৯ বছর আগে লিখেছেন

ফতুয়া-আধুনিক পোশাকের আর এক নাম।

আধুনিকতার ছোঁয়া পড়েছে এখন প্রতিটি মানুষের জীবনে। তাই সবাই জীবনটাকে সহজ করার জন্য পরিধেয় পোশাকেও এনেছে ভিন্নতা , তাই এখনকার ছেলে মেয়েদের খুব প্রিয় একটি পোশাক ফতুয়া ।  সুতী কাপড়ের উপর কাজ করা ফতুয়া গুলো খুবই আকর্ষনীয় ,আরামদায়কও বটে । সহজে পরিধান যোগ্য আর দৌড় ঝাপ করা সহজ বলেই এখনকার মেয়েদের কাছে ফতুয়ার একটা আলাদা কদর রয়েছে।
উজ্জ্বল রঙের ফতুয়ার সাথে হাল্কা রঙের জিন্স বেশ মানিয়ে যাবে।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে মেরুন-হলুদ ও কমলা রঙের কন্ট্রাস্ট ফতুয়া।সংগ্রহ করতে পারেন মাত্র ৯২৫ টাকায়।
খুব সহজে ছবির ফতুয়াটি কিনে নিতে পারেন ঘরে বসেই।তাহলে আর দেড়ী কেন ,এখনি ভিজিট করুন-http://www.nokkhotro.com/cloths/view/231
 
continue reading

৭০৯

মেঘলা আনজুম

৯ বছর আগে লিখেছেন

ছেলেদের প্রথম পছন্দ পাঞ্জাবি ...

ছেলেদের অতি পছন্দের পোশাক পাঞ্জাবী। কেবল ঈদ নয় ,সারা বছর জুড়ে পাঞ্জাবীর চাহিদা থেকেই যায়। পয়লা বৈশাখ কিংবা সামাজিক অনুষ্ঠান-সব জায়গাতেই পাঞ্জাবীর কদর। তাই পাঞ্জাবী কেনার ব্যাপারে ছেলেরা খুব
সতর্ক থাকে। আসন্ন পবিত্র রমজানের ঈদকে  মাথায় রেখে বেশ কিছু রুচিশীল পাঞ্জাবী দিয়ে মার্কেটগুলো ভরে গেছে।  সুতী-সিল্ক-মিক্স কাপরের সমন্বয়ে তৈরী আকর্ষনীয় পাঞ্জাবীর সমাহার রয়েছে। দেশীয় পাঞ্জাবীর মধ্যে আভিজাত্যের ছোঁয়া পাওয়া যায়। সুদূর রাজ দরবার থেকে শুরু করে এই একবিংশ শতাব্দীতে এসেও এর ব্যবহার বহুল ভাবে পরিলক্ষিত হচ্ছে।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে সুতী কাপড়ের ওপর শেওলা রঙের পাঞ্জাবী -মিক্স ফেব্রিক্স। ছেলেদের উচ্চতা অনুযায়ী বিভিল্ল মাপ রয়েছে।ইচ্ছে করলেই আপনি কিনে নিতে পারেন,দাম মাত্র ১২৫০... continue reading

১৭৪৪

মেঘলা আনজুম

৯ বছর আগে লিখেছেন

রমনীর প্রথম পছন্দ শাড়ি ।।

বাঙ্গালী রমনীদের পছন্দের তালিকায় শাড়ি একটি অপরিহার্য নাম। বাঙ্গালী ললনার উতসব মানেই শাড়ি আর ঈদ আসলে তো কথাই নেই। এর চাহিদাও যেন দ্বি-গুন পরিমান বেড়ে যায়। শীত –গ্রীষ্ম –বর্ষা সব ঋতূতেই পড়বার মতোন শাড়ি আমাদের দেশেই তৈরী হচ্ছে। কাতান,বেনারশী,সিল্ক,তসর,সুতী-কি নেই এখানে,বাজারের একটা বিশাল জায়গা দখল করে আছে শাড়ি ।
শুধু কি দেশে, পাশের দেশ ইন্ডিয়াতেও রপ্তানী হচ্ছে বাহারি রঙের শাড়ি। বৃষ্টি ভেজা এই দিন গুলোতে মেয়েরা চায় একটু হালকা কাপড়ের শাড়ী পড়তে। যাতে ভিজে গেলেও খুব তাড়াতাড়ি বাতাসে শুকিয়ে যায়।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে রেশম সুতোয় কাজ করা জমিনে  সাদা জরির বুটি শাড়ি । দুই রঙের সমন্বয়ে কুচি ডিজাইন করা।... continue reading

১০৫৩

বাংলা নিউজ

৯ বছর আগে লিখেছেন

ঢুঁ মাড়ুন নক্ষত্রে।

আজকের বনিক বার্তায় প্রকাশিত নিউজ।
 
continue reading

৪৭৫

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

বিশ্বের ইতিহাসে ৩য় বৃহত্তম শিল্প দুর্ঘটনা সাভারের রানা প্লাজা ভবন ধসের বর্ষপূর্তিতে নিহতদের স্মরণে শ্রদ্ধাঞ্জলি

২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল সকাল ৮:৪৫ এ সাভারে একটি বহুতল ভবন ধসে পড়ে। ভবনটিতে পোশাক কারখানা, একটি ব্যাংক এবং একাধিক অন্যান্য দোকান ছিল, সকালে ব্যস্ত সময়ে এই ধসের ঘটনাটি ঘটে। ভবনটিতে ফাটল থাকার কারণে ভবন না ব্যবহারের সতর্কবার্তা থাকলেও তা উপেক্ষা করা হয়েছিল। সাভার বাসস্ট্যান্ডের কাছে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশেই নয়তলা এই ভবনটি রানা প্লাজা হিসেবে পরিচিত এবং এর মালিক সোহেল রানা সাভার পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক। ২০০৭ সালে রানা প্লাজা নির্মাণ করার আগে জায়গাটি ছিল পরিত্যক্ত ডোবা। ভবন নির্মাণ করার আগে বালু ফেলে এটি ভরাট করা হয়। বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর তথ্যমতে ভবনের উপরের চার তলা... continue reading

৪৬৭

সনাতন পাঠক

১০ বছর আগে লিখেছেন

শীত দূর করার ৬টি দারুণ টিপস! জানুন, মানুন আর উপভোগ করুন শীত

যত দিন যাচ্ছে শীতটা তত জাঁকিয়ে বসছে। হাড়ে কাঁপুনি ধরিয়ে দেয়ার মত শীত। লেপ-কম্বলের নিচ থেকে বের হতে মন চায় না কারোরই। কিন্তু কাজ? কাজ তো আর শীত মানে না। বাধ্য হয়েই বেরোতে হয় আরামদায়ক লেপ-কম্বলের নিচ থেকে। হাজিরা দিতে হয় কর্মস্থলে শীতে কাঁপতে কাঁপতে। মনে মনে শীতের প্রকোপকে গালমন্দ করেন অনেকেই। কিন্তু কেমন হয় যদি হাড় কাঁপানো শীতটি যদি কমিয়ে ফেলা যায়? অবাক হলেন? ভাবছেন প্রাকৃতিক এই শীত আবার কীভাবে কমিয়ে ফেলা যায়? আসলেই যায়। কিছু সহজ উপায় আছে যা এই হাড় কাঁপানো শীতকে আপনার কাছ থেকে রাখবে অনেক দূরে। একটু কষ্ট করে এই কাজগুলো করে ফেলুন। দেখবেন... continue reading

৬১৯

সনাতন পাঠক

১০ বছর আগে লিখেছেন

কনকনে ঠাণ্ডায় আরামদায়ক জিন্সপ্যান্ট






শীতে গরম কাপড় ব্যবহার করতেই হবে। তাই বলে বাড়তি পোশাকের চাপে জবুথবু হয়ে থাকাটা কেউই পছন্দ করেন না। তাই সারা বছর না পরলেও অনেক মেয়েই এ সময় বেছে নেয় জিন্সের প্যান্ট। উষ্ণতার পাশাপাশি স্টাইলটাও ধরে রাখা যায়। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্রী উম্মে ফেরদৌস। সাধারণত স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন সালোয়ার-কামিজেই। তবে শীতের সময় জিন্সের প্যান্ট অনেক বেশি আরামদায়ক তার কাছে।
“সোয়েটার বা চাদর পরলেও সালোয়ারের কারণে উষ্ণতা যেন একটু কম পাওয়া যায়। জিন্স এ ক্ষেত্রে আরামদায়ক।” বলেন উম্মে ফেরদৌস। তবে এ ধারণাটি ভুল বলে জানালেন ক্যাট্‌স আই-এর ডিজাইনার রুম্মায়লা সিদ্দিকী। তিনি বলেন, “জিন্স... continue reading

১৬ ৬৪২

জাহাঙ্গীর আলম

১০ বছর আগে লিখেছেন

বাংলার মসলিন

 
 
বাংলার মসলিনের প্রকারভেদ
ঢাকার তাঁতে প্রস্তুত সুতি কাপড় কয়েকটি ভাগে বিভক্ত ছিল ৷ একদিকে যেমন নবাব-বাদশাহদের উপযুক্ত সূক্ষ্মতম মসলিন তৈরী হতো অন্যদিকে তেমনি সাধারণ রায়তদের ব্যবহারোপযোগী মোটা কাপড়ও তৈরী হতো ৷ সে হিসেবে বিচার করলে ঢাকার তৈরী সুতি কাপড়কে কয়েকটি সাধারণ ভাগে ভাগ করা যায় মসলিন মাঝারি রকমের কাপড় মোটা কাপড় ও মুগাসিল্ক মিশ্রিত সুতি কাপড় ৷ রঙ এবং বুনন প্রণালির পরিপ্রেক্ষিতেও মসলিন বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত ছিল যেমনঃ ডোরাকাটা মসৃণ (plain) চারকোনা চিত্র বিশিষ্ট বা ছক কাট (chegued) এবং রঙ করা ৷ সূক্ষতা ব্যবহারিকতা ও বুননের পরিপ্রেক্ষিতেও মসলিনের বিভিন্ন নাম ছিল যেমনঃ আব-ই-রওয়ান শবনম জামদানি ও সরবন্দ... continue reading

১২ ১৪৪৪

আপন জানালা

১০ বছর আগে লিখেছেন

শীতে ট্রেনডি ফ্যাশন

ইতিমধেই শীত শীত আমেজ শুরু হয়ে গেছে।রাস্তায় বের হলেই দেখা যায় কমবেশি সবাই শীতের কাপড় গায়ে দিয়ে বার হয়েছে।সকালে ক্লাসে যাবার সময় হোক/ বিকেলে কোচিং থেকে ফিরার সময় গরম কাপড় গায়ে দিতেই হয়।
জিনসের প্যান্ট সাথে এখন লং কুর্তা/ ফতুয়া পরতেই কিশোরীরা বেশী স্বাছন্দবোধ করে। লং কুর্তা/ ফতুয়ার সাথে সোয়েটার পরলে শীত কাটলেও তা ফ্যাশনাবল মনে হয় নাহ।তাই কিশোরীদের জন্য বলছি, কুর্তা/ ফতুয়া সাথে লং কোর্ট/ সোয়েটার পরলে নিজেকে আর আকর্ষণীও লাগবে।এক্ষেত্রে শীতও লাগবে নাহ আবার ফ্যাশনাবলও হবে।
আবার কেউ চাইলে জিনস টি-শার্ট এর সাথে টুপিও ব্যবহার করতে পারে। এটা অনেকটা ট্রেনডি লুক দিবে।
পায়ে ব্যবহার করুন... continue reading

১২ ৬৭৯