Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"দিনপঞ্জি" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

ইংরেজ ঔপন্যাসিক হেনরি ফিল্ডিং এর ৩০৮তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

বিশিষ্ট ইংরেজ লেখক হেনরি ফিল্ডিং (Henry Fielding)। ঔপন্যাসিক ও নাট্যকার উচ্চমার্গের রসবোধ এবং ব্যঙ্গাত্মক দক্ষতার জন্য সুবিদিত ছিলেন হেনরি ফিল্ডিং। ব্যঙ্গ রচনায় তিনি ছিলেন অতি পারঙ্গম। টম জোনস তার বিখ্যাত রস-উপন্যাস। সাহিত্যকর্মের পাশাপাশি আইন প্রণয়নেও তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। তিনি ১৭৪৯ সালে লন্ডনের পুলিশ বাহিনী বো স্ট্রিট রানার্স প্রতিষ্ঠায় প্রধান ভূমিকা রাখেন। ১৭০৭ সালের আজকের দিনে ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন হেনরি ফিল্ডিং। আজ তাঁর ৩০৮তম জন্মবার্ষিকী। ইংরেজ নাট্যকার ও ঔপন্যাসিক হেনরি ফিল্ডিং এর জন্মবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা।
হেনরি ফিল্ডিং ১৭০৭ সালের ২২ এপ্রিল ইংল্যান্ডের সমারসেটের সারফমে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পড়াশোনা ইটন কলেজে। ১৭২৮ সালে তিনি লিডেন সফরে বের হন। এখানে বিখ্যাত বৃটিশ কূটনীতিক... continue reading

৪৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

খ্যাতনামা সঙ্গীত শিল্পী, সুরকার ও প্রশিক্ষক সুধীরলাল চক্রবর্তীর ৬৬তম মৃত্যুৃবার্ষিকীতে শ্রদ্বাঞ্জলি

আধুনিক, রাগপ্রধান, গজল, ঠুমরী প্রভৃতি গানে পারদর্শী, খ্যাতনামা সঙ্গীত শিল্পী, সুদক্ষ সুরকার ও প্রশিক্ষক সুধীরলাল চক্রবর্তী। মধুর আমার মায়ের হাসি চাঁদের বুকে ঝরে, মাকে মনে পড়ে আমার, মাকে মনে পড়ে’ গানটিকে অমরত্ব দান করেছিলেন সুধীরলাল সরকার। বড়ই পরিতাপ ও মর্মবেদনার বিষয় গানটির সুরকার ও দরদী শিল্পী, সুধীরলাল চক্রবর্তী আজ যেন বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে গেছেন। কবি নজরুলের বন্ধু, অসংখ্য কালজয়ী গানের সুরকার ও শিল্পী, সেরা সঙ্গীত শিক্ষক এবং গীতা দত্ত, সতীনাথ মুখোপাধ্যায়, উৎপলা সেন, শ্যামল মিত্রের মত সেরা শিল্পী গড়ার কারিগর, সুধীরলাল চক্রবর্তীর কোনও জীবনী বা পরিচিতি এখন আর খুঁজে পাওয়া যায়না। ভারতের প্রতিবাদী ধারার গণসংগীত শিল্পী কবীর সুমনের মতে "সূক্ষ্ম... continue reading

৩৫৪

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

ব্রিটিশ কৌতুক অভিনেতা, বিখ্যাত পরিচালক ও শ্রেষ্ঠতম মূকাভিনেতা চার্লি চ্যাপলিনের ১২৬তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ কৌতুক সম্রাট স্যার চার্লস স্পেনসার চ্যাপলিন জুনিয়র। চার্লি চ্যাপলিন নামেই যিনি সমাধিক পরিচিত। ১৮৮৯ সাল। যুক্তরাষ্ট্রের বিজ্ঞানী টমাস আলভা এডিসন ফিল্মের জন্য ক্যামেরা আবিষ্কার করলেন। পৃথিবী জুড়ে হৈ হৈ শুরু হয়ে গেলো। একই বছরে অস্ট্রিয়ায় জন্ম নিলো পৃথিবীর নির্মম ঘাতক হিটলার। সে বছরই আরেক শিশু জন্ম নেয়, যে কিনা পৃথিবীর মানুষকে হাসাতে হাসাতে লুটোপুটি খাইয়ে ইতিহাসের সেরা কৌতুক অভিনেতা এবং নির্মাতা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেন। সেই মানুষটির নাম ‘চার্লি চ্যাপলিন’। প্রকৃতি যেন নিজের জন্যই এই কাকতালীয় ঘটনাটির সূত্রপাত ঘটিয়েছিল। যদি ক্যামেরা না হতো তাহলে পৃথিবীর ইতিহাসে চলচ্চিত্র বলে কোনো কিছুর উদ্ভব হতো না এবং চ্যাপলিনও পৃথিবীর মানুষকে হাসাতে... continue reading

৬০০

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

আধুনিক যুক্তরাষ্ট্রের স্থপতি, সফল রাষ্ট্রনায়ক এবং সুদক্ষ কূটনীতিক ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্টের ৭০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৩২তম প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডেলানো রুজভেল্ট, সংক্ষেপে এফডিআর। কর্মদক্ষতার বিচারে যিনি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টদের মধ্যে সবার শীর্ষে স্থান করে নিয়েছেন। আমেরিকা তথা বিশ্বের দীর্ঘতম সময়ব্যাপী ক্ষমতায় থেকে স্বাভাবিকভাবে মৃত্যুর রেকর্ড গড়েছেন ফ্রাংকলিন ডিলান্ডো রুজভেল্ট। তিনি দীর্ঘ ১২ বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়ার পরও কাজ করে গেছেন দেশের জন্য। জাতিসংঘ সৃষ্টিতেও তাঁর বিশেষ অবদান রয়েছে। বিংশ শতাব্দীর মধ্যভাগে পৃথিবী যখন অর্থনৈতিক মন্দা ও যুদ্ধের কবলে পড়ে বিধ্বস্ত এমন সময় তিনি পৃথিবীর কেন্দ্রীয় এক চরিত্রে পরিণত হন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে উইনস্টন চার্চিল এবং যোসেফ স্ট্যালিনের মতো বিশ্ব নেতার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের... continue reading

৭৭০

অনিকেত নন্দিনী

৯ বছর আগে লিখেছেন

নিদারুণ প্রশান্তি

হাসান আজিজুল হকের সারাদুপুর পড়লাম। পড়বার পর আমার কাঁকন হতে ইচ্ছে করেছে। ভর দুপুরে গ্রামের মেঠো পথ ধরে যেতে যেতে আট বছরের কাঁকন ট্রেনের নিচে প্রশান্তি খুঁজে পায়। আমারও ঠিক তার মতো করেই নিদারুণ প্রশান্তি পেতে মন চেয়েছে। আমি কাঁকন হয়ে গেলে খুব খারাপ হয়না, হয় কি?   আজকাল আমার যখন তখন নিদারুণ প্রশান্তি পেতে ইচ্ছে করে। যখন পথের ধার ঘেঁষে হাঁটি, ছুটে চলা প্রতিটি গাড়িই গভীর ভালোবাসায় হাতছানি দিয়ে ডাকে, "আয় আয় আয়"। উড়ালসেতু পেরোবার সময় নিচের পিচঢালা পথ হাতছানি দিয়ে ডাকে, "আয় আয় আয়"। ছাদে গেলে বাতাস এসে কানে কানে ফিসফিসিয়ে বলে, "আমার সাথে উড়ে চলো, মুক্তি পাবে"।... continue reading

৩৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গেরিলা যোদ্ধা শাফী ইমাম রুমীর (বীর বিক্রম) ৬৩তম জন্মদিনে ফুলেল শুভেচ্ছা

শাফী ইমাম রুমী, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের তারুণ্যদীপ্ত উজ্জ্বল বীর গেরিলা যোদ্ধা। তিনি ছিলেন শহীদ জননী খ্যাত জাহানারা ইমামের জ্যেষ্ঠ পুত্র। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের টর্চার সেলে গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা রুমীকে অমানুষিক অত্যাচার করে। রুমীর দুই পা শিকল দিয়ে বেঁধে মাথা নিচের দিকে ঝুলিয়ে ফুটন্ত গরম পানির মধ্যে ফেলে দেয়, আবার ওপরের দিকে তুলে ঝুলিয়ে রাখে। তার পরও এ বীর মুক্তিযোদ্ধার মুখ থেকে নরপশুরা কোনো কথা বের করতে পারেনি। পরবর্তীতে নির্মমভাবে শহীদ হন রুমী। স্বাধীনতার পর শহীদ রুমী বীরবিক্রম (মরণোত্তর) উপাধিতে ভূষিত হন। জাহানারা ইমাম রচিত "একাত্তরের দিনগুলি" গ্রন্থে রুমী অন্যতম প্রধান চরিত্র। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার মৃত্যুর... continue reading

৫৬৭

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

১৯৭১ সালের ভয়াল ২৫ মার্চ কালো রাতের গণ হত্যা দিবস আজঃ নক্ষত্র ব্লগের পক্ষ থেকে ভয়াল সেই ২৫ মার্চ রাতের সকল শহীদদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা

আজ ভয়াল ২৫শে মার্চ, মানব সভ্যতার ইতিহাসে একটি কলঙ্কিত দিন। ১৯৭১ সালের এইদিনে বাঙালী জাতির জীবনে নেমে আসে এক বিভীষিকাময় রাত। এ রাতে বর্বর পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’র নামে স্বাধীনতাকামী ঘুমন্ত নিরস্ত্র বাঙালির ওপর আধুনিক যুদ্ধাস্ত্র নিয়ে হিংস্রের মতো ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। আর এদিন বাঙ্গালি জাতি তথা বিশ্ববাসী প্রত্যক্ষ করেছিল এক নৃশংস বর্বরতা। বাঙালির স্বাধীকার আন্দোলন, এমনকি জাতীয় নির্বাচনের ফলাফলে প্রাপ্ত আইনসঙ্গত অধিকারকেও রক্তের বন্যায় ডুবিয়ে দিতে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী শুরু করেছিল সারাদেশে গণহত্যা। ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে পরিচালিত এ অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল বাঙালির মুক্তির আকাঙ্খাকে অঙ্কুরেই ধ্বংস করা। সেইরাতে হানাদাররা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হল, ইকবাল হল, রোকেয়া হল, শিক্ষকদের বাসা,... continue reading

৬১৮

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

ষাটের দশকের অন্যতম প্রধান কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহর চতুর্দশ মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের কালপুরুষ, একুশের প্রথম সংকলনে লেখা ‘কোন এক মাকে’ কবিতার কবি, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ। তিনি একাধারে কবি, গীতিকার ও উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মকর্তা এবং মন্ত্রী ছিলেন। তাঁর দুটি দীর্ঘ কবিতা 'আমি কিংবদন্তীর কথা বলছি' এবং 'বৃষ্টি ও সাহসী পুরুষের জন্য প্রার্থনা' আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ভাণ্ডারে অভূতপূর্ব সংযোজন। তিনি সারাজীবন সুনামের সঙ্গে উচ্চপদস্থ আমলার দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৮০-র দশকে তিনি বাংলাদেশ সরকারের কৃষি মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছেন। ষাটের দশকের অন্যতম প্রধান কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ ২০০১ সালের আজকের দিনে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। আজ তার চতুর্দশ মৃত্যুবার্ষিকী। কিংবদন্তির কবি আবু জাফর ওবায়দুল্লাহর ত্রয়োদশ মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁকে স্মরন করছি গভীর শ্রদ্ধায়।
(স্পিকার... continue reading

৭৩৫

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

১৫ মার্চ বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবসঃ “স্বাস্থ্যকর খাদ্য ভোক্তার অধিকার”

আজ ১৫ মার্চ বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস। ভোক্তা অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানো দিবসটির লক্ষ্য। একজন ক্রেতার মৌলিক অধিকারের উন্নতি সাধন, বাজার ব্যবস্থার অপব্যবহার দূর করা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা দিবসটির উদ্দেশ্য। ১৯৬০ সালে সুইজারল্যান্ডের রাজধানী হেগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভোক্তা সংগঠনের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত হয় ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন অব কনজিউমার্স ইউনিয়ন। যার বর্তমান নাম হচ্ছে কনজিউমারস ইন্টারন্যাশনাল। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডি প্রথমবারের মতো ভোক্তা অধিকারকে সংজ্ঞায়িত করেন এবং ভোক্তা আন্দোলনের আনুষ্ঠানিক ঘোষনা দেন। ১৯৬২ সালের ১৫ মার্চ কংগ্রেসে মিঃ কেনেডি তাঁর বক্তৃতায় ভোক্তাদের স্বার্থ রক্ষার বিষয়ে ১। নিরাপত্তার অধিকার, ২। তথ্যপ্রাপ্তির অধিকার, ৩। পছন্দের অধিকার এবং ৪। অভিযোগ... continue reading

৫১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু

৯ বছর আগে লিখেছেন

প্রভাবশালী জার্মান সমাজ বিজ্ঞানী ও মার্ক্সবাদের প্রবক্তা কার্ল মার্ক্স এর ১৩২তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শুভেচ্ছা

‘দুনিয়ার মজদুর এক হও’ শ্লোগানে যিনি শোষিত-বঞ্চিত মেহনতি মানুষকে তাদের ন্যায্য অধিকারের বিষয়ে সচেতন করতে আমৃত্যু সংগ্রাম করেছেন, তিনি সমাজবিজ্ঞানী ও বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা কার্ল মার্ক্স। কয়েক বছর আগে অবধি ইউরোপের মানুষদের ধারণা ছিল: মার্ক্সিজম’এর দিন শেষ হয়েছে৷ কিন্তু কার্ল মার্ক্স অর্থনৈতিক শোষণ এবং অন্যায়ের যে সমালোচনা করেছিলেন, বর্তমান আর্থিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে তা খুবই বাস্তব মনে হতে পারে ৷ আজ আমরা বিশ্বের অর্থবাজারগুলিতে যা দেখছি, তা মার্ক্সের দেখা বিকাশধারারই একটি অংশ। তিনি দেখেছিলেন, পুঁজির চাহিদা ক্রমেই বাড়তে থাকবে৷ উৎপাদনের বিভিন্ন সেক্টরের মধ্যে ভারসাম্যের অভাব পুষিয়ে দিতে ক্রমেই আরো বেশি পুঁজির প্রয়োজন পড়বে৷ অথচ এই পুঁজি উৎপাদনে বিনিয়োগ না করে, প্রধানত... continue reading

৮৩০