Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"জীবনচর্চা" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

গোলাম মাওলা আকাশ

১০ বছর আগে লিখেছেন

সবজী কথা (প্রথম পর্ব)

আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য চাহিদা মিটাতে শাকসবজির ভূমিকা অপরিসীম। শাকসবজিতে আমারা প্রচুর আমিষ ও ভিটামিন পেয়ে থাকি। এটি আমাদের অনেকের খাদ্য তালিকায় উল্লেখযোগ্য স্থান দখল করে আছে। আর আমাদের দেশের উৎপাদিত শাক-সবজির একটা তালিকা ও এদের গুনাগুণ তৈরি করার ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা এই লিখা।
১। আদাঃ আদা একটি অর্থকরী ও উপকারি মশলা জাতীয় সবজি। এটি বেশ ঝাঁজালো।
► গুনাগুণঃ এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-জীবাণুকে ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব, গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য করে।এটি পাকস্থলী ও যকৃতের জন্য শক্তি বর্ধক, হজমকারক, বায়ুনাশক, স্বর পরিষ্কারক ও সর্দি কাশিতে বেশ উপকারক।
►হজমের জন্য ২-৩ গ্রাম বেটে বিট... continue reading

৭৬৫

ফেরদৌসী বেগম ( শিল্পী )

১০ বছর আগে লিখেছেন

সুদূর আমেরিকায় আমার সবজি বাগান!!

আমেরিকায় আসার আগে আমি কখনোই কল্পনাও করিনি, এখানে এসেও কোন একদিন আমি বাগান করবো। তাও আবার নিজের হাতে বাগান করে দেশীয় সবজি আর ফল খাওয়া।  প্রথম দিকে অবশ্য এতটা দেখিনি, কিন্তু এখন আমরা এশিয়ানরা এসে, একজনের দেখাদেখি আরেকজন, এক এক করে সবাই নিজের হাতেই দেশীয় সবজির বাগান করছে। আমাদের দেশীয়রা সবাই, যারা এপার্টমেন্টে বা ভাড়া বাসায় থাকেন তারাও বারান্দায় কিংবা অল্প একটু জায়গা পেলেই টবের মধ্যেই গাছ-গাছালী লাগিয়ে থাকেন। আর নিজের বাড়ি হলে তো কোনো কথাই নেই। দেশীয় লাউ, কুমড়া, সীম, ঢেঁড়স, মুলাশাক, লালশাক, ডাটাশাক, পুঁইশাক, কচুশাক আর কচুর লতি, আরো কত্তকি! এই সবই যখন যা পাওয়া যায়, তাই সবাই... continue reading

৩৫ ১৮৭৮

আনমনা

১০ বছর আগে লিখেছেন

একটি পাঠচক্র- স্বপ্ন, প্রস্তাবনা, উৎসাহ, বাস্তবায়ন, পথচলা, দুর্ঘটনা, বিস্ময়, বিভ্রান্তি এবং অবশেষে দুঃখিত।

 
নক্ষত্র পাঠচক্র কিভাবে শুরু, কি উদ্দেশ্যে শুরু সবই আপনারা জানেন। হ্যাঁ, আমি শুরু করেছিলাম, স্বপ্ন দেখেছিলাম বড় কিছু করার। শুধু কি আমার জন্য? ব্যক্তিগত স্বার্থে? থাক না-ই বলি। কিছু বলার আজ আর কোনো ভাষা নেই আমার। বলেই বা কি হবে?
 
দূর্ঘটনায় পড়ে আমি বিছানায় পড়ে আছি। আমার পক্ষে এই পোস্ট টা লিখাও খুব কষ্টের ব্যাপার। কষ্ট হচ্ছে তবু লিখছি। আমার যা অবস্থা তাতে আগামী একমাস আমি বিছানা ছেড়ে উঠতে পারবোনা। যাক এইটা বলার কিছু নেই, বললাম শুধু আমার অনুপুস্থিত থাকার কারনটা কতটা যৌক্তিক এবং গুরুত্বপূর্ণ তা জানানোর জন্য। আমার অনুপস্থিতিতে নক্ষত্রের পক্ষ থেকে তাহমিদ ভাই সবাইকে... continue reading

১১ ১০৮৪

গোঁফওয়ালা

১০ বছর আগে লিখেছেন

বই ও ঋতু (ঋতু বৈচিত্র অনুযায়ী সাজানো বইয়ের তালিকা !)

বই পড়ার আসলে কোন ঋতু নাই। কে জানে কার কখন কোন বই পড়ে সেই সময়, পরিবেশ, প্রকৃতি মনের মাঝে এক অদ্ভুত মুগ্ধতার সৃষ্টি করে। সাগর অভিযান, পর্বতআরোহন এসকল এডভেঞ্চারের বই বা থ্রিলার, গোয়েন্দা কাহিনী কিংবা প্রেমের উপন্যাস এক ধরনের ঋতুর স্পর্ষতা মনের মাঝে বইয়ে দেয়। হয়তো ঘরে বসেই বই পড়ে মনে হতে থাকে সময়টা কোন নির্জন পাহাড়ে গ্রীশ্মকাল, সমুদ্রের মাঝে শীতকাল কিংবা বর্ষার গ্রামীন জীবন।

বইয়ের এই ঋতুটাকেই আমি ধরতে চেষ্টা করেছি। এটা মূলত আমার পড়া কিছু ভালো বইয়ের তালিকা দেওয়ারও একটা চেষ্টা।

ঋতু বৈচিত্র ও আমার বইঃ


বর্ষাকালঃ

“পদ্মা নদীর... continue reading

২৩ ১২০০

দেওয়ান কামরুল হাসান রথি

১০ বছর আগে লিখেছেন

শরীর খানা বিদ্রোহ করেছে

অতিরিক্ত ঠাণ্ডা লাগার ফলে আমার নসিকা দ্বয় বিদ্রোহ প্রকাশ করেছে তাদের একটাই দাবী ঔষধ খেতে হবে না হলে এই জনমে আমার বন্ধ নাক বন্ধই থাকবে আর খুলবে না , এজন্মে মুক্ত বাতাস থেকে বঞ্চিত হতে হবে । আর নাক দুখানা বন্ধ থাকলে আমার কি অবস্থা হবে বুজতে পেড়েছেন , ভাই আমি নাকি সুরে কথা বলতে পারবো না । তারচেয়ে এই ভালো ঔষধ গুলো গিলে ফেলে নসিকা দ্বয়ের সাথে সহমত প্রকাশ করি ।

অতিরিক্ত ল্যাপটপ ব্যাবহারের কারনে চোখ দুখানা ঝাপসা লাগছে তারাও চাচ্ছে আজকে আমি তাড়াতাড়ি তাদের কে ছুটি দিয়ে ঘুমের রাজ্যে চলে যাই নাহলে কালকে তারা... continue reading

৩৫৯

রাজীব নূর খান

১০ বছর আগে লিখেছেন

রবীন্দ্রনাথের কোন বিকল্প নাই -৩

রবীন্দ্রনাথকে নিয়ে অসংখ্য মানুষ দারুন সব লেখা লিখেছেন।আমি ও সখে সখে লিখলাম।আমি জানি আমার লেখার হাত ভালো না।তারপরও আমি অনেক খুশি।কারন অনেক মানুষ দেশ-বিদেশ থেকে আমাকে ফোন করে,মেইল দিয়ে অভিনন্দন জানিয়েছেন।তাদের সবাইকে এক আকাশ ধন্যবাদ।
"সখি ভাবনা কাহারে বলে সখি যাতনা কাহারে বলে তোমরা যে বল দিবস-রজনী, ভালোবাসা,ভালোবাসা...."
দেবেন্দ্রনাথের চৌদ্দটি সন্তানের মধ্যে রবীন্দ্রনাথ কনিষ্ঠ পুত্র।রবীন্দ্রনাথের পরে 'বুধ' নামে আর একটি পুত্র ছিল,কিন্তু সে অকালমৃত।তারা দ্বারকানাথ ঠাকুরের বংশ।এই ঠাকুর বাড়ি থেকে ভারতী নামে একটা মাসিক কাগজ বের হতো।এই কাগজে প্রত্যেক সংখ্যায় রবি ঠাকুরের একাধিক লেখা থাকত।কিন্তু তার নাম ছাপা হতো না।কিশোর বয়স থেকেই তার বেশ কলমের জোর ছিল।মাত্র বিশ-একুশ বছরেই... continue reading

৩১৯

ব্লগ সঞ্চালক

১০ বছর আগে লিখেছেন

এক্সক্লুসিভ ব্লগার সাক্ষাৎকার :: কবির য়াহমদ

সুপ্রিয় ব্লগারবৃন্দ, শুভেচ্ছা গ্রহণ করুন। আপনারা গত কয়েক দিনে নক্ষত্র ব্লগের আয়োজন :: এক্সক্লুসিভ ব্লগার সাক্ষাতকার :: এর ৬টি পর্ব উপভোগ করেছেন। ব্লগারদের মাঝে পারস্পারিক যূথবদ্ধতা তৈরিতে এই আয়োজন নিঃসন্দেহে ভূমিকা রাখবে বলে নক্ষত্র আশা প্রকাশ করে।  আনন্দের কথা ইতিমধ্যে বাংলা ব্লগিং কমিউনিটির অনেক সদস্য আগ্রহ নিয়ে এই আয়োজনের প্রতি লক্ষ্য রাখছেন। এই আয়োজনে সকলের অংশগ্রহণের নিমিত্তে ব্লগারদের কাছ থেকে আমরা কিছু প্রস্তাবনা পেয়েছি। তারই আলোকে পাক্ষিক এই আয়োজনের এক সপ্তাহ পূর্বে অতিথির নাম প্রকাশ করে আমরা আগ্রহী ব্লগারদের কাছ থেকে প্রশ্ন আহবান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন থেকে নক্ষত্র ব্লগের প্রশ্নমালার সঙ্গে অতিথিকে আমরা এই পোষ্টে প্রাপ্ত প্রশ্নমালাও জানিয়ে দেবো এবং অতিথি... continue reading

৫৫ ৭০০

গোলাম মাওলা আকাশ

১০ বছর আগে লিখেছেন

কানা কে কানা, খোঁড়াকে খোঁড়া বলি ও না! আর রাজাকারকে রাজাকার বলি ও না!

কানা কে কানা, খোঁড়াকে খোঁড়া বলি ও না! আর রাজাকারকে রাজাকার বলি ও না! তখন ৫ম শ্রেণীতে পড়ি। আমাদের গ্রাম হতে আমাদের প্রাইমারি স্কুল প্রয় ১.২ কিমি দূরে। আমরা তখন ৭-৮ জন একসাথে স্কুলে যাওয়া আসা করতাম। আবার ছুটির সময় একসাথে বাড়ি ফিরতাম। তো একদিন স্কুল ছুটির পর সকলে হৈ হুল্ল করতে করতে বাড়ি ফিরছি। তো রাস্তার ধারে একটি আম বাগান ছিল। সেই ছায়ায় একজন লোক বসে জিরচ্ছিল( আরাম করা, বিশ্রাম করা)। আমাদের দেখে উনি কাছে ডাকলেন। আমরা ভয় পেলাম ছেলে ধরা নয়তো। ( তখন আমাদের অঞ্চলে ছেলে ধরার একটা ভয় কাজ করছিল। যদিও ব্যাপারটা ভুয়া। কিন্তু আমরা ছোট... continue reading

৩১৩

মোঃ ফাহাদ খন্দকার

১০ বছর আগে লিখেছেন

গুরুজন কহেন...

স্কুলে পড়ার সময় মাঝে মাঝে পিতৃতুল্য গুরুজনরা ভাগ্যকে নিয়ে তাচ্ছিল্য করত। অনেকে তো সরাসরি বলেই ফেলত, যারা ভাগ্যকে চৌকাঠে দাঁড় করিয়ে নিজের ব্যর্থতাকে জয়ী করার সুযোগ করে দেয় তারা আর কিছু হলেও জীবনে কিছু করে দেখাতে পারবে না। তখন তো বুঝতাম না। তাই ভাবতাম, তারা যা বলছে তাই ঠিক। বাস্তব জীবনে এর ছিটে-ফোঁটাও আমার জীবনে দেখা দেয় নি। বরং ভাগ্যই আমাকে নিয়ে খেলেছে, পরিহাস করেছে, ছোট করেছে। আমার নিজস্বতাকে ভেঙ্গে গুড় গুড় করে দিয়েছে। এখনও যারা বলবেন -ভাগ্য বলে কিছু নেই। আসেন তাদের সাথে করমর্দন করি।
continue reading

৫৫৯

জাকিয়া জেসমিন যূথী

১০ বছর আগে লিখেছেন

সাত পাকে বাঁধা!!

 
নতুন একটা রেসিপি দেখলেই না বানানো পর্যন্ত আর আমার শান্তি নাই। দু-তিন দিন আগের কথা। আম্মাকে বললাম আমার এই এই লাগবে, একটা পিঠা বানাবো। আম্মা বললো-‘চালের গুড়ি তো নাই। আনাতে হবে।’
সেদিনই বিকেলে আব্বা বাইরে গিয়েছিলো। বাসায় ফিরে বলে-“দোকানী বললো-খালু এই গুড়ি দিয়া তো পিটা অইবো না!”
এরপরে ঠিক হলো গুড়ি ভাঙ্গিয়ে আনবে। তারপরে পিঠা বানানো হবে। আজকে গুড়ি ভাঙ্গিয়ে আনার পরে সন্ধ্যায় মাগরিবের নামাজের পরে বানাতে শুরু করলাম।
অনলাইনে রেসিপি, বর্ণনা আর ছবি দেখে কিছুটা সংশয় ছিলো-আসলেই যে চেহারা দেখলাম সেরকমই হবে তো! যাই হোক-বিসমিল্লাহ বলে কাজ শুরু করলাম।  
 
উপকরণঃ
১) আধা কাপ চালের গুড়ি
২) ১টি... continue reading

২৩ ৯০২