Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

"গৃহকোণ" বিভাগের পোস্ট ক্রমানুসারে দেখাচ্ছে

ম. গ. রেজওয়ান

৯ বছর আগে লিখেছেন

দেন মোহর

বিবাহ এক দ্বিপাক্ষিক চুক্তি। স্বামী - স্ত্রী উভয়েই একে অন্যের কাছে উপকৃত ও পরিতৃপ্ত। কিন্তু স্বামীর অধিকার বেশী। তাই স্ত্রীর কর্তব্য অধিক। স্ত্রী তার দেহ - যৌবন সহ স্বামীর বাড়িতে এসে বা সদা ছায়ার ন্যায় স্বামী- পাশে থেকে তার অনুসরণ ও সেবা করে।
তাই তো এই চুক্তিতে তাকে এমন কিছু পারিতোষিক প্রদান করতে হয় যাতে সে সন্তুষ্ট হয়ে স্বামীর বন্ধনে আস্তে রাজী হয়ে যায়।সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং মানুষকে এ বিধান দিয়েছেন। তিনি বলেন, 
"উল্লেখিত ( অবৈধ) নারীগণ ব্যতীত অন্যান্য নারীগণকে তোমাদের জন্য বৈধ করা হয়েছে,শর্ত এই যে, তোমারা তোমাদের স্বীয় অর্থের বিনিময়ে তাদের কে তলব করবে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ করার জন্য, ব্যভিচারের জন্য... continue reading

১২৩৯

ফারজানা মৌরি

৯ বছর আগে লিখেছেন

বাতায়ন পাশে

বাতায়ন পাশে বসন্তের এ সময়টাতে পাগলা হাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘরে ঢোকে ধুলোরাশি। জানালার ফাঁকে ফাঁকে ধুলোর স্তর জমে ঘটে রোগের সংক্রমণ, বাড়ায় পোকার আক্রমণ। তাই গৃহের সৌন্দর্য রক্ষার্থে গৃহের অন্যতম অংশ জানালাকেও রাখতে হবে পরিচ্ছন্ন, যাতে বাইরে থেকে আসা ধুলোবালি থেকে গৃহ রক্ষা করা যায়। সে সম্পর্কে বলছিলেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের সহকারী অধ্যাপক সানজিদা হক।
জেনে নিন
 জানালায় বড় বড় পর্দা ব্যবহার করতে হবে, যাতে ঘরে ধুলো কম প্রবেশ করতে পারে।
 জানালার ভারী পর্দা ঘন ঘন ধোয়া কষ্টকর। তাই প্রতিদিন জানালার পর্দা ঝাড়ু দিয়ে ব্রাশ করলে আলগা ময়লা পড়ে যায়।
 প্রতিদিন জানালা প্রথমে ঝাড়ু দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে... continue reading

৫৮৮

ফারজানা মৌরি

৯ বছর আগে লিখেছেন

আসবাবের যত্ন

মানুষ তার মাথা গোজার ঠাঁই হিসেবে যে বাসস্থানের স্বপ্নটি তার মনের মনিকোঠায় লালন করে সেই স্বপ্নটা অনেকাংশেই সুন্দর হয়ে ওঠে একটি সাজানো গোছানো গৃহসজ্জার মাঝে। আর গৃহসজ্জার প্রাণ যে আসবাব বা ‘ফার্নিচার’ সেই আসবাবটি যদি হয় বেমানান তাহলে ঘরের পরিপূর্ণ সজ্জাতেও থেকে যায় অপূর্ণতা। আপনার বাড়ির যেকোনো আসবাবের যত্ন যদি সঠিক ভাবে করা যায় তাহলে প্রতি বছর নতুন আসবাব না কিনেও ঘরের সজ্জায় বজায় রাখা যায় একটা নতুন রূপ।
আসবাবের যত্ন বলতে অনেকেই নিয়মিত ভাবে আসবাব পরিষ্কার করা বা এর উপরে পড়া ধুলোর আস্তরণের সাফাইটাকেই বোঝেন। কিন্তু এর বাইরেও আছে অনেক বিষয়। আগ্রহী পাঠকদের কথা মাথায় রেখে এখানে তুলে ধরা হলো... continue reading

৫৫১

ফারজানা মৌরি

৯ বছর আগে লিখেছেন

ঘর জুড়ে রঙ

‘রঙ যেন মোর মর্মে লাগে আমার সকল কর্মে লাগে’- গানের এই লাইনগুলোর মতোই রঙ আমাদের মননে, আমাদের কর্মে বেশ অনেকটাই প্রভাব ফেলে। চোখ বন্ধ করে একবার ভেবে দেখুন যদি প্রকৃতি হত সাদাকালো, চারিদিকে কোনো রঙ না থাকতো তবে কেমন হতো আমাদের এই চিরচেনা পৃথিবীর রূপ? মোটেই তা দৃষ্টিনন্দন হতো না। রঙ মানুষের মনে একেক ধরনের আবেগ তৈরি করে। শুধুমাত্র রঙের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা বদলে ফেলতে পারি নিজের ঘরকে। ঘরের মুড তৈরিতে রঙ একটা বিরাট ভূমিকা পালন করে থাকে। এখন কথা হল রঙ কী কী ভাবে অথবা কোন জিনিসে ব্যবহার করলে ঘরকে আরো আকর্ষণীয় ভাবে ফুটিয়ে তোলা যাবে। ঘরে রঙের... continue reading

২০৭১

ফারজানা মৌরি

৯ বছর আগে লিখেছেন

ঈদের গৃহ সজ্জা

 
ঈদ হয়তো একদিন , কিন্তু ঈদের আনন্দ থাকে অনেকদিন। সারা মাস রোজা রাখার সাথে সাথে সবার মধ্যেই ঈদের দিনটি নিয়ে আলাদা কিছু প্রস্তুতি থাকে । কেবল নিজেকে সুন্দর করে উপস্থাপন করলেই ঈদের আনন্দ শেষ হয়ে যায় না। আনুসাঙ্গিক অনেক কিছুই থাকে – যেমন ঘরের সাজ । মেহমান তো আসবেনই , সেই সাথে নিজেকেও আরও একটু সজীব করে রাখতে গৃহসজ্জা একটা আলাদা আবেদন রাখে। তাছাড়া চারপাশ অগোছালো রেখে ঠিক মতো কাজেও মন বসে না। তারউপর উৎসবের গৃহসজ্জা গতানুগতিক থেকে একটু অন্যরকম হলেই ভাল লাগে। তবে এর জন্য খুব বেশি বাজেট রাখার প্রয়োজন নেই ।
ঘরে পুরানো আসবাব... continue reading

১৯৩৮

ফারজানা মৌরি

৯ বছর আগে লিখেছেন

ঘর সাজানো

সুন্দর সাজানো ঘর সবার পছন্দ। সবাই নিজের ঘর নান্দনিক ভাবে সাজাতে চায়। ঘর দেখে বাসিন্দাদের রুচির পরিচয়ও পাওয়া যায়। 
ঘর সাজানোর আগে ভাবতে হবে ঘরটি কী জন্য ব্যবহার করা হবে এবং এটি কত বড়। আকৃতি অনুযায়ী রঙ নির্বাচন করতে হবে। ছোট ঘরে এমন রঙ ব্যবহার করতে হবে যাতে আলোর খেলাটা খুব স্পষ্ট হয়। আবার বড় ঘরে গাঢ় রঙ ব্যবহার করা যেতে পারে। 
ঘরের ফার্নিচার ঐতিহ্যবাহী, দেশী বা আধুনিক যেকোন রকমই হতে পারে। ঘরের আকার আয়তন অনুযায়ী ফার্নিচার ব্যবহার করতে হবে। তবে অপ্রয়োজনে বেশি ফার্ণিচারে ঘর ভর্তি না করাই ভালো। সবসময় একই আঙ্গিকে ঘর দেখতে বিরক্ত লাগে। ঘরের ফার্ণিচারের অবস্থান পরিবর্তন করে ঘর... continue reading

১১২৫

জাকিয়া জেসমিন যূথী

৯ বছর আগে লিখেছেন

গল্পে গল্পে রান্না

দিন কয়েক আগে এক বাসায় বেড়াতে গিয়েছি। মায়ের বান্ধবীর বাসা। মা সেখানে প্রায়ই যায় কিন্তু নানান ব্যস্ততায় আমার যাওয়া হয় না। এবার তাই দাওয়াত সহ জরুরী তলব। গেলাম। এই কথা সেই কথার পরে খাওয়ার সময় হয়ে এলো। টেবিলে খাবার বিছিয়ে দেয়া হলো। তিনটি ডিশে তিন আইটেম। একটা পাতিলে ইলিশ পোলাও। ইলিশ আমি খাইনা। এলার্জীর প্রবলেম। তাছাড়া অন্যের বাসায় যেয়ে মাছ খেতে ইচ্ছে করছিলো না। যাহোক, আরেক ডিশে সালাদ। এবং ৩য় ডিশে একটা আইটেম। কিন্তু বোঝা যাচ্ছেনা সেটা কি! মাছের ভাজা ও হতে পারে, আবার বেগুন ভাজা বলেও মনে হচ্ছে। টুকরোগুলোকে কাচা ধনিয়া পাতা দিয়ে ঢেকে রাখা। যাহোক-
প্লেটে... continue reading

৫৭৬

ফারজানা মৌরি

৯ বছর আগে লিখেছেন

রান্না ঘরের যত্ন

প্রতিদিন ঘরের কাজে কত ব্যস্ত থাকতে হয় গিন্নীদের। এসময় নানাবিধ সমস্যায়ও পড়তে হয়। অথচ একটু মাথা খাটালেই এসব সমস্যা সমাধান হবে খুব সহজে। এমনই দশ টিপস দেওয়া হল :
১. অনেকদিন বন্ধ থাকা বা অব্যবহৃত ঘর খুললে একটা ভ্যাপসা গন্ধ বের হয়। দু-তিনটে দেশলাই কাঠি জ্বালালে দু-তিন মিনিটের মধ্যে ঘর থেকে গন্ধ চলে যাবে।
২. পোড়ামাটির জিনিসপত্র পরিষ্কার রাখতে হলে ওগুলোর ওপর ন্যাচারাল রঙের নেল পালিশ লাগিয়ে দিন। রং অক্ষত থাকবে আর নোংরা হবে না।
৩. চশমা ঝকঝকে পরিষ্কার রাখতে হলে এক ফোঁটা ভিনিগার দিয়ে কাঁচ পালিশ করুন।
৪. কাঠের আসবাবপত্র ঠাণ্ডা চা-পাতা ফোটানো জল দিয়ে পালিশ করুন। ঝকঝকে হয়ে উঠবে।
৫.... continue reading

৭০৭

ফারজানা মৌরি

৯ বছর আগে লিখেছেন

ইটের শহরে শখের বাগান

ইট-পাথরের শহরে চনমনে রাখা যায় যদি ভবন বা অ্যাপার্টমেন্টের সামনে গাছগাছালি থাকে। ব্যস্ত দিন শেষে ক্লান্ত মনে ঘরে ফিরে নিজের বাসার গেটের সামনে দাঁড়াতেই মনটা কেমন সতেজ হয়ে যায়। বাসার সামনে এক চিলতে জায়গায় যদি কিছু গাছ-গাছালি, লতা-গুল্ম থাকে তাহলে যে কারো মন ভালো না হয়ে পারেই না।
ছয়তলা বাড়ির ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা বিকেলটা কাটানোর জন্য ভবনের প্রবেশপথে গাছগাছালিঘেরা জায়গাটুকু বেছে নেন। আর গাছগাছালি ঘেরা এই ছোট্ট বাগানের সামনে বসার জন্য যদি কয়েকটি বেঞ্চ পাতা থাকে তাহলে সময়টা ভালো কাটে সেটি বোঝা যায়। কেউ কেউ আবার নিত্যদিনের হাঁটাও সেরে ফেলেন তখন।
এখন শহরের বাড়িগুলোর সামনে বাগান করার চল শুরু হয়েছে। অ্যাপার্টমেন্টের... continue reading

৪৬৯

ফারজানা মৌরি

৯ বছর আগে লিখেছেন

ঘরের সাজে তৈরি করুন ইতিবাচক মনোভাব

কেমন হতো যদি ঘরে ঢুকলেই মনের সব দুঃখ কষ্ট নিমিষেই দূর হয়ে যেতো। ঘরের যেদিকেই তাকাতেন সেদিকেই শুধু মন ভালো করে দেয়ার মত জিনিসপত্র থাকতো! পুরোই যেন স্বপ্নের বাড়ি তাই না? এমন একটা বাড়ির স্বপ্ন সবারই থাকে। খুব সহজেই আপনার বাড়িটিকেও সাজিয়ে নিতে পারবেন এভাবে। জানতে চান কীভাবে? জেনে নিন কিছু সহজ উপায়।
১) ঘরের দেয়ালের রং হিসেবে ব্যবহার করুন সাদা, হালকা গোলাপি, হালকা টিয়া রঙ অথবা উজ্জ্বল হলুদ। এই রঙ গুলো মনে ইতিবাচক প্রভাব বিস্তার করে। ফলে ঘরের দেয়ালে তাকালে মন ভালো হয়ে যায়।
২) ঘরের দেয়ালে খুব বেশি কিছু ঝোলাবেন না। যত খালি রাখা যায় ততই ছিমছাম দেখাবে... continue reading

৪৪৮