Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

বিষ পিঁপড়ে / <u>তাইবুল ইসলাম</u>

৯ বছর আগে লিখেছেন

মুক্তিবাদ

সেদিন হিটলার মুখে শুনেছিলো সবাই সাম্যবাদের কথা , সেদিন নেপোলিয়ান চোখে দেখেছিলো সবাই স্বাধীনতার কিচ্ছা । আর অন্যদিকে পুঁজিবাদী সব ভীমরতিদের দল এক এক করে দখল করল আমার পৃথিবী ! 
তখনও সেই শিশুটার জন্ম হয়নি , গর্ভবেদনায় ব্যথিত ছিল তার মা । তখনও চাঁদের আলোটা পূর্ণিমার আশা খুঁজে পায়নি । তারই মাঝে নতুন জেগে উঠা চর পাবার আনন্দে ভাটি আর উজানের সংগ্রামী জনতা একত্রিত হয় , ছুরি মারে একে অপরের দিকে । চর পাবে কারা ? ভাটির লোকগুলো বড় দুঃষ্কর মাটি কামড়ে পড়ে আছে , আর উজানে উত্তাল জোয়ার হানে প্রতিটি ক্ষোভ । 
আমার দেশ স্বাধীনতা পেলো , আমি স্বাধীন দেশের লোক , স্বাধীন আমার স্বপ্নের রং আর তার সাথে সেই স্বপ্নের ”প্রতীত” র পাখা ।   
রচনাকালঃ ৫ই শ্রাবণ , ১৪২১ 
বিঃদ্রঃ অনেকদিন আগে লেখা এই টানাগদ্য কবিতাটি আজ আসরে দিলাম , কারন মনে হলো বর্তমান সামাজিক পরিবেশের সাথে এ কবিতাটা  অনেক মামানসই । 
continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - তাহমিদুর রহমান

    গল্পটা সম্পূর্ণ আসেনি। 

    • - মোঃ মাহবুবুল আলম

      অপনি বলার পর দেখলাম। ধন্যবাদ আপনাকে। কিন্তু এখানে কোন সম্পাদনা অপসন খোঁজে পেলাম না। হয়তো বা কোন ওয়ার্ড লিমিট আছে কিনা তাও জানা নেই। তবে গলেপের বাকি অংশ টুকু ‘শ্যাওলা-দুই’ নামে পোস্ট করছি।

       

    • Load more relies...
    - ডাস্টবিনে কাক

    হ্যাঁ, সমাজের এই দিকটা খুবই দেখা যায়। 

বিষ পিঁপড়ে / <u>তাইবুল ইসলাম</u>

৯ বছর আগে লিখেছেন

রাজ – রাতের পাতা

আবার আসুক ধ্বংস !
এই ধ্বংসের মাঝে ডুবে যাক সৃষ্টির যশগাঁথা ।
যত রাজ আছে,যত রাজ ছিল,সবাই রাতের ঘুম কেড়ে নিলো । 
শুধু রেখে গেলো–এক বুক জ্বালা,আসমানী কামানের গোলা
অথবা হৃদয় বিদারী মাতম,তিলক তিলক সুর ।
তাদের মাঝেতে রাজণ্য ব্যাথারা রক্ত-রাজ করে বহুদূর ।
সেই ব্যাথাদের ভোলা গান গেয়ে সবাই আজ , 
মুকুটহীন কোন রাজ– চোখের সামনে গলায় দেবে ফাঁস ।
হায় ! হায় ! এ কী স্বপ্ন,এ কী খোয়াব !
এরা ফাঁসির মঞ্চে দাড়িয়ে কাঁদে শহীদ হলাম আজ ।
কত ইতিহাস আর কত ঘটনা ,“যোগে যোগে” বহুগুণ
সবাই এবার “সব সব” হবে রাজ হবে রাতে খুন ।
একদল হাতে দড়ি নিয়ে এলো,ফাঁস দিলো নিজ গলায় ।
আরেকটা দলের বুদ্ধি বেশি,নিয়ে এলো তলোয়ার -
(তাতে শব্দে টুংটাং,কচি তূণ !)
এরা প্রত্যেকেই মানুষ,কারো মনেতেই মানবতা ছিলনা ;
এরা সব ছিল ভীন-বেদুঈন রাজ নিশাচরী জানোয়ার ।
ওদের কানেতে কান পেতে শোন,ঠোঁট পেতে দেখ হাহাকার ,
চোখ পেতে দেখ অগ্নিলীলা,বুক পেতে দেখ -সবাই জানোয়ার ।
মানুষ তাদের ভাই!তাই আপনজনের মত এরা ঘেউ ঘেউ করে ।
তোরা সে ডাকে পালাতে চাস,তবে যা ।
পালিয়ে যা,চলে যা এমন কোন জায়গায় !
যেখানে কোনো ধূলা-বালি কখনও যুবরাজ দেখে নাই ।
এ মনের হৃদপিণ্ড যতবার থুক থুক করে,
যতবার কেঁশে ছ্যাপ মারে কুণ্ডলী পাঁকানো যকৃতদ্বারে
ততবার তারে প্রশ্ন কর – 
“জঙ্গল দেখিসনি আজও ?
তবে তো মনুষ্যত্ব দেখার অধিকার তোর নেই”
তোরা মাজলুম ছিলি তাই রয়ে গেলি ।জিহাদী?
এতো তোর বাবারাও ছিলোনা কোনো কালে !
আরা তাই শুনে ঘেন্নায় নাপিতের ক্ষুর চালিয়ে দিলি - 
তোদের বগলের বালে !
সাহস ! থাকলে ঐ ক্ষুরটারে গলায় ঠেকিয়ে দেখা ।
পারবিনা রে , পারবিনা ।তবে চলে যা , দূরে চলে যা ।
ইতিহাসে তোর কোন জায়গা নেই ।বর্তমান – যেখানে তুই দাড়িয়ে,  continue reading
Likes ১০ Comments
০ Shares

বিষ পিঁপড়ে / <u>তাইবুল ইসলাম</u>

৯ বছর আগে লিখেছেন

বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্য এবং একটি ব্যাক্তিগত পর্যালোচনা – যবনিকার শেষে

বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্য এবং একটি ব্যাক্তিগত পর্যালোচনার প্রতিটি পর্বে আপনারা যথাক্রমে দেখেছেন ভূমিকা , প্রথম কথা ও ইতিহাস । আর এই প্রবন্ধের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে, আপনারদের সামনে একটি পরিশীলিত কাঠামোর মাঝে সেই সকল বিষয় তুলে ধরা যা আগে থেকেই আপনার জানেন ।
ভূমিকাতে তেমন কিছুই উল্লেখ করা হয়নি, বরং প্রথম কথায় তুলে ধরা হয়েছে ইসলামি সাহিত্য বলতে মূলত কী বোঝায় বা তার গোঁড়ার দিকটা আসলে কোথায় ।
আবার ইতিহাসে তুলে ধরা হয়েছে আমাদের প্রিয় এই মাতৃভাষায় ইসলামি সাহিত্য কী অবস্থানে আছে ।
এবং প্রথম কথা ও ইতিহাসের প্রতিটি উৎস সম্পর্কে, তাদের সাথে তথ্যসূত্র যুক্ত করে দেয়া হয়েছে । যাতে করে আপনাদেরও বুঝতে সুবিধা হয় এ কথাগুলো বলার পেছনের ব্যাখাটা কোথাকার ।
বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্য এবং একটি ব্যাক্তিগত পর্যালোচনার যে যবনিকা গত পর্বগুলোতে দেখলেন তার সম্পর্কে সবার শেষে আমার কোন মতামত সত্যিকার অর্থেই আছে কিনা এটা আমার নিজের কাছেই একটি প্রশ্ন বিদ্ধ বিষয় ।
এর প্রধান কারণ হচ্ছে , আমাদের অত্র অঞ্চলে যারা ইসলামি জ্ঞান সম্পন্ন ব্যক্তিত্ব রয়েছেন তাদের দিকে খেয়াল করলে দেখা যায় নিজ মাতৃভাষা অর্থাৎ বাংলা সাহিত্য সম্পর্কে তারা নিমওয়াকিফ । অপরদিকে যারা সাহিত্য জ্ঞানের মোটা ছন্দ বহন করেন তাদের মাঝে রয়েছে ইসলামি জ্ঞানের ঘাটতি ।
যার কারণে দেখা গিয়েছে বাংলা সাহিত্যের সমৃদ্ধ ধারার ইতিহাসে ইসলামি সাহিত্যের অবদান প্রায় হাতে গোনা ।
তাই একেবারেই মূলধারার ইসলামি রচনাতে ( যেমনঃ তাফসির , ফিকহ ) বাংলাভাষার কোনই অস্তিত্ব নেই । এর ফলাফল স্বরূপ আমাদের বর্তমান বাংলাদেশের ইসলামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আজও বাচ্চাদের প্রথম দিককার পাঠগুলো অন্যভাষার সাহায্যে শেখানো হয় । যেমনঃ ”শায়তান বাঁয়ে হাতো সে খাতা-পিতা হেঁ” (উর্দু)।
আবার অন্যান্যদিকে ইসলামি সাহিত্যের... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - উম্মে হাবীবা

    চমৎকার একটি গল্প পড়লাম। শুভেচ্ছা জানবেন।

    • - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

      অসংখ্য ধন্যবাদ আপুকে। ভালো থাকুন সবসময়।

    - সুলতানা সাদিয়া

    রূপকের আশ্রয়ে বার্তা ছড়িয়ে দিলেন। ভাল লাগলো ছোট গল্প। তবে লেখায় একটু আধটু প্যারা থাকলে মন্দ হতো না বোধ হয়। শুভকামনা।

    • - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

      হুম আপু প্যারা ছিল তো কিন্তু কপি করতে গিয়ে গুলিয়ে গেছে। ঠিক করে দিচ্ছি।emoticons

    - মুন জারিন আলম

    দাঁড়কাক আম গাছের ডাল থেকে চোখ মেলে শুধু অসহায়ত্বের বার্তায় ছড়িয়ে দিচ্ছে তার সম্প্রদায়ে। অদিতি তার অবুঝ হংসছানাকে কাছে টেনে বলছে কোথায় গিয়েছিলি আমাকে ছেড়ে? তার ইশারা, এই আষাঢ়ের ঘন বারিতে জেগে ওঠার বার্তা ছড়িয়ে দিতে সারা পৃথিবীতে!  emoticons

     

    চমত্কার একটি লেখা। অভিভূত হয়ে পড়তে হয় শুধু। অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল অনেক অনেক। 

    • - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

      ধন্যবাদ আপু, কেমন আছেন?

    Load more comments...

বিষ পিঁপড়ে / <u>তাইবুল ইসলাম</u>

৯ বছর আগে লিখেছেন

বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্য এবং একটি ব্যাক্তিগত পর্যালোচনা – প্রথম কথা

প্রথম কথা ।।
১.
বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্য নিয়ে কথা বলার আগে ইসলামি সাহিত্য বলতে কী বোঝায় তা জানা উচিৎ ?
সবার মনেই একটা বদ্ধমূল ধারনা যে , ইসলামি সাহিত্য মানেই আরব্য রজনীর গল্প (অন্তত উইকিপিডিয়ায় তাই লেখা), আসলে না ।
ইসলামি সাহিত্য যে কোন ভাষাতেই হতে পারে । আর এর মূল ঘোষণা করেছেন আল্লাহ তাআলা নিজেই , যা আল কোরআনের সূরা আশ-শুআ’রা(২৬) – এর শেষ আয়াতসমূহে দেখতে পাওয়া যায় ঠিক এভাবে –
২২৪: এবং কবিদেরকে অনুসরন করে বিভ্রান্তরাই ।
২২৫: তুমি কী দেখনা তারা (কবিরা) উদ্ভ্রান্ত হয়ে প্রত্যেক উপত্যকায় ঘুরে বেড়ায় ?
২২৬: এবং যা তারা করেনা তা বলে ।
২২৭: কিন্তু তারা ব্যতিত যারা ঈমান আনে ও আমিলুস সলিহা করে এবং আল্লাহকে বারবার স্মরণ করে এবং অত্যাচারিত হবার পর প্রতিশোধ গ্রহণ করে । অত্যাচারিরা শীঘ্রই জানবে তাদের গন্তব্যস্থল কোথায় ।
উপরোক্ত প্রথম তিন আয়াতের মাধ্যমে স্পষ্ট যে , এই আয়াতসমূহ তৎকালীন জাহেলী সাহিত্য এবং সাহিত্যিকদের উদ্দেশ্যে ব্যাক্ত করা হয়েছে ।
কিন্তু সর্বশেষ আয়াতের মাধ্যমে যা উল্লেখ করা হয়েছে, তাই হচ্ছে “ইসলামি সাহিত্য”- এর মূল ভিত্তি । অর্থাৎ, ঈমান , আমিলুস সলিহা , আল্লাহর স্মরণ এবং অত্যাচারিত হবার পর প্রতিশোধ গ্রহণ (কলমের দ্বারা জিহাদ করা) ।
এখানের প্রতিটি খুব সহজেই বোঝা যায় “আমিলুস সলিহা” ছাড়া । কারন সকল বঙ্গানুবাদে আমিলুস সলিহাকে “সৎ কর্ম” বলা হয়ে থাকে যদিও এই শব্দটির অর্থ করতে গিয়ে সকল ইসলামি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিগণ অনেক বিশদ আলোচনা করেছেন । মোটকথা হচ্ছে ঈমানকে আমলে রূপান্তর করার নামই “আমিলুস সলিহা” ।
সাহাবীদের মধ্যে –
হযরত আলী (রাঃ)(রাসুলুল্লাহ (সাঃ)এর চাচাতো ভাই ও জামাতা) ,
হযরত মুআবিয়া (রাঃ)(রাসুলুল্লাহ (সাঃ)এর শ্যালক) ,
হযরত হাসসাস ইবনে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (4)

  • - বিষ পিঁপড়ে / <u>তাইবুল ইসলাম</u>

    সমসাময়িক এবং হৃদয় ছোঁয়া

    খুব ভালো লাগলো কবি

    - ফাতিন আরফি

    ভাবনাগুলো ভালো লাগলো কবি। 

বিষ পিঁপড়ে / <u>তাইবুল ইসলাম</u>

৯ বছর আগে লিখেছেন

বাংলাভাষায় ইসলামি সাহিত্য এবং একটি ব্যাক্তিগত পর্যালোচনা – ইতিহাস

বাংলা ভাষায় ইসলামি সাহিত্য ফারসি ও উর্দু ভাষা হতে অনুপ্রাণিত , সরাসরি আরবি থেকে নয় ।
এবং অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এ অঞ্চলের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ইসলামি সাহিত্যকে নানান ভাবে প্রভাবিত করেছে । তবে এ সম্পর্কে অধিকাংশ ইতিহাসবিদদের আলোচনা বিক্ষিপ্ত অবস্থায় পাওয়া যায় বিধায় নিজে থেকে সকল আলোচনার বিষয়কে একসাথে ও ক্ষুদ্র পরিসরে এনে ইসলামি সাহিত্যের কিছুটা স্বরূপ তুলে ধরার এক প্রয়াস করেছি হল মাত্র ----
 
আনুমানিক ১৪ শতক – ১৭৫৭ সালঃ

বাংলা ভাষার ইসলামি সাহিত্য সম্পর্কে অনুসন্ধানে দেখা যায় , এই ধারার শুরু হয়েছে আনুমানিক ১৪ শতক থেকে অর্থাৎ বাংলা সাহিত্যের প্রেক্ষাপটে মধ্যযুগ থেকে । এ সময়কার প্রাচীন কবি হচ্ছেন শাহ মুহাম্মদ সগীর আর তার লেখা “ইউসুফ-জোলেখ” সম্ভবত প্রথম পুঁথিগ্রন্থ । এই সময়কার মুসলিম সাহিত্যিকরা বাংলাভাষায় “পুঁথি” নামের এক নতুন কাব্যধারার সূচনা করেন , যার আবৃত্তির ঢং অনেকটা কোরআন থেকে নেয়া (অর্থাৎ একসুরে কিন্তু বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার ছাড়া ) ।
মূলত ইসলামি শাসনাধীনে থাকা এই বাংলায় , তৎকালীন সময়ে ইসলামি সাহিত্যের প্রতি আগ্রহী হওয়া অনেকটাই স্বাভাবিক ; হয়েছিলও তাই কিন্তু বাংলাভাষায় না । বাঙালি মুসলিম সাহিত্যিকদের এই মাতৃভাষার প্রতি অনাগ্রহ কবি আব্দুল হাকিম তার ’বঙ্গবাণী’ কবিতায় অতি দারুনভাবে তুলে ধরেছিলেন ।
রাজভাষা ফারসি অথবা উর্দু হওয়ার সুবাদে এই অঞ্চলের মুসলিমরা নিজের মাতৃভাষার প্রতি তেমন একটা আগ্রহী ছিল না । তবে এই ক্ষেত্রে আরাকান রাজসভাকে ইতিহাসে অনেক উদার দেখতে পাওয়া যায় । যার কারনে মধ্যযুগের অধিকাংশ বাঙালি মুসলিম সাহিত্যিকদের সন্ধান মেলে চট্টগ্রাম অঞ্চলে । এদের মধ্যে রয়েছেনঃ দৌলত উজির বাহরাম খান (আনুমানিক ১৬শ শতক),মুহম্মদ কবির (১৬শ শতক),সাবিরিদ খান (১৬শ শতক),কোরেশী মাগন ঠাকুর (১৭শ শতক), নওয়াজিশ খান (১৭শ শতক) , দৌলত কাজী বা কাজী দৌলত (১৭শতক) ... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - রব্বানী চৌধুরী

    কবিতায় চমৎকার ভাবে ফুটে উঠেছে ঘরে ফিরার আগে বৃষ্টি মালার জন্য ভোগান্তি, তবুও খুব ভালো লাগে বৃষ্টিকে।

    চমৎকার কথামালা লেখা কবিতা ভালো লাগলো, শুভেচ্ছা জানবেন, ভালো থাকবেন।  

    - বিষ পিঁপড়ে / <u>তাইবুল ইসলাম</u>

    আসলেই ভালো লাগলো কবিতাটা

    emoticons

    - ফাতিন আরফি

    পদ্যে আঁকিবুঁকি ভালো লাগলো। 

    Load more comments...
Load more writings...