Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

শামিম রহমান আবির

৮ বছর আগে লিখেছেন

কুঁড়েঘর প্রকাশনী লিমিটেড

✍ কুঁড়েঘর প্রকাশনী লিমিটেডঃ (বিস্তারিত তথ্য)
.
আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন সৃজনশীল প্রকাশনার জগতে কুঁড়েঘর প্রকাশনী লিমিটেড এখন একটি অন্যতম নাম। কুঁড়েঘর প্রকাশনী লিমিটেড ২০১৪ সালে “চলো করি শিল্পের বড়াই” স্লোগানের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে। উন্নতির পরিক্রমায় পাঠক সমাজের চাহিদা এবং রুচির প্রতি খেয়াল রেখে কুঁড়েঘর প্রকাশনী লিমিটেড প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই নানা আমেজের বই প্রকাশ এবং বাজারজাত করছে। খুব স্বল্প সময়ের মাঝেই আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন সৃজনশীল বই প্রকাশ করে বেশ সুনাম কুড়িয়েছে কুঁড়েঘরপ্রকাশনী লিমিটেড। শুরু থেকেই প্রকাশনীটি একুশে বই মেলাতে অংশগ্রহণ করে আসছে। একুশের বই মেলায় প্রকাশনীর প্রত্যেক বইয়ের উপর ২৫% কমিশন প্রদান করা হয়। ২০১৫ সালে বই মেলায় প্রকাশনীর স্টল নম্বর ছিলঃ ২৫০।

.
✍ প্রকাশক ও সম্পাদকঃ
প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা এবং বর্তমান ম্যানেজিং ডিরেক্টর 
প্রকৌশলী. শামিম রহমান আবির প্রকাশক ও সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।

.
✍ প্রকাশনীর সেবা সমূহঃ
✎ প্রকাশনীতে খুচরা বই বিক্রয় করা হয়।
✎ গ্রাহকের চাহিদা অনুসারে ডাকযোগে বই বিক্রয়ের ব্যবস্থা রয়েছে।
✎ পাণ্ডুলিপি বই প্রকাশের জন্য জমা নেওয়া হয়। 
✎ পাণ্ডুলিপি বই প্রকাশের জন্য বিবেচিত হলে রাখবে অন্যথা ফেরত দিবে।
✎ নবীন লেখক যদি বই প্রকাশ করতে চায় তবে তার পাণ্ডুলিপি প্রকাশনীতে জমা দিতে হবে। তার পাণ্ডুলিপি নিয়ে বোর্ড বসে। এ বোর্ডে পাণ্ডুলিপি নিয়ে আলোচনা করা হয়। এ বোর্ড যদি মনে করে এ পাণ্ডুলিপি থেকে বই প্রকাশ করা যায়। তখনই বই প্রকাশ করা হয়।
✎ যদি বই প্রকাশের জন্য পাণ্ডুলিপি বিবেচিত হয় তাহলে লেখকের সাথে চুক্তি করে বই প্রকাশ করা হয়। 
✎ চুক্তি অনুসারে বইয়ের বিক্রির উপর লেখক সম্মানী পেয়ে থাকেন।
✎ প্রকাশনীর ত্রৈমাসিক প্রকাশনা রয়েছে।

.
✍ বাজারজাতকরণ ব্যবস্থা:
✎ প্রতিষ্ঠান নিজেই পরিবেশনের কাজ করে থাকে। 
✎... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (1)

  • - পিয়ালী দত্ত

    khub valo laglo

শামিম রহমান আবির

৮ বছর আগে লিখেছেন

ব্লগের এডমিন ও ব্লগারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি!!!

 

 
 
আমার ব্লগিং জীবনের শুরু প্রথম আলো ব্লগের হাত ধরে । সেই প্রথম থেকেই আমার নিকট প্রথম আলো ব্লগ যে অসাধারণ ভালো লাগা নিয়ে এসেছিলো তা দিনকে দিন বেড়েই চলছিলো। চলছিলো বলছি কারণ- প্রথম আলো ব্লগ বন্ধ হয়ে গেছে। নানামুখী টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাওয়ার প্রেক্ষিতে ব্লগ বিতর্কিত হয়ে উঠেছে তা বুঝি। আমি আমার সাথের বেশ কয়েকজন শক্ত লেখককে ব্লগ মডেরেটেশনের গাফেলতির কারণে (যদিও ব্যাপারটির সাথে জাতীয় স্বার্থ জড়িত বলে আমি মডারেটরদের কাঠগড়ায় দাঁড় করাবো না) ব্লগ ছেড়ে চলে গেছেন কিংবা ব্লগ বিমুখ হয়ে গিয়েছেন। রয়ে গেছে কিছু আগাছা। অবশ্য এর মধ্যেও যে কিছু মানিক-রতন রয়ে যায়নি তা নয়।
 
পুরাতন ব্লগার- যাঁরা এক একটি ব্লগকে এক একটি পরিবার বানিয়ে ফেলেছিলেন তাঁরা বিভিন্ন কারণে ব্লগ ছেড়ে ফেসবুকাভিমুখী হওয়াতে ব্লগ গুলোতে ভয়াবহ শূন্যতার সৃষ্টি হয়েছে। সে শূন্যতার অবসানে কোন কার্যকর পদক্ষেপ কোন ব্লগ থেকেই নেওয়া হয়নি। তার প্রমাণ, এখনকার এই অসহ্য শূন্যতা।
 
আমি ব্যক্তিগতভাবে ফেসবুকে বেশ কয়েকজনের সাথে আবারো ব্লগে ফিরে যেতে অনুরোধ করেছিলাম। আমি শিশু ব্লগার। সে কারণে অনেকেই হয়তো আমার কথা হেসে উড়িয়ে দিয়েছেন। আসলে ফেসবুক একটা নেশার মতো। দু-চার লাইন লিখে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায় বলে অনেকেই ব্লগে ফিরতে চান না।
 
অথচ তাঁরা নিশ্চয়ই জানেন যে, ব্লগ ফেবুর চাইতে অনেক শক্তিশালী প্লাটফর্ম।
 
আবার কেহ কেহ বাঙ্গালীর সেই চিরন্তন অভ্যাস নিয়ে পড়ে আছেন। আগে কয়েকজন যাক- পরে যাবোখন! কেহ আগে গিয়ে পরের জনের জন্য রাস্তা ক্লিয়ার করতে রাজী নয়…
 
সত্যিই সে সময়টাকে খুব বেশি মিস করি। মডারেটর ও পুরনো ব্লগারদের নিকট আকুল আবেদন- আপনারা আপনাদের... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (6)

  • - অর্বাচীন পথিক

    বেশি লাগলো রুদ্র আমিন। তবে ভাইয়া বানানের দিকে একটু নজর রাখতে হবে। যেমন ঃ লজ্বা (লজ্জা), হাসা (হাচা)

    আর সব কিছু ভাল লাগলো।

     

    ধন্যবাদ

    • - রুদ্র আমিন

      অনেক অনেক ধন্যবাদ। ব্লগে পোস্ট শেয়ার করার মনেই হলো ভুল-ভ্রান্তি বুঝে উঠা। জানতে পারা কোথায় নিজের ভুল হচ্ছে। 

    • Load more relies...

শামিম রহমান আবির

৯ বছর আগে লিখেছেন

তীরন্দাজ - অশ্লীল সংখ্যার জন্য লেখা আহ্বান

 
 
➳ আসছে তীরন্দাজের "অশ্লীল সংখ্যা"।
লেখা আহব্বান করার পূর্বে মনে হল, অশ্লীল বলতে আমরা কি বোঝাতে চাইছি তা সম্পর্কে ধারণা পরিষ্কার করে দেওয়া জরুরী। অবশ্য মুক্তচিন্তা ও সমৃদ্ধ ভাবধারার কবি সাহিত্যিকগনের জন্য এই ব্যাখার কোন প্রয়োজনীয়তা নেই বলে আমার বিশ্বাস।
সাহিত্যে মানুষের শরীরবৃত্তীয় চাহিদা, নারী-পুরুষের মাঝে প্রাকৃতিক ভাবে গড়ে ওঠা স্বর্গীয় বন্ধন, নারীর শরীরের বিভঙ্গ থেকে শুরু করে সোজা কথায় যৌনতার শৈল্পিক রুপায়ন ঘটেছে। অশ্লীলতা মানুষের শরীরের কোনো জিনিসই না। ওটা কীভাবে ব্যবহৃতহবে সেটা হলো মুখ্য বিষয়। যদি একটা মানুষের সাথে আর একটা মানুষের সঙ্গম খুব সুন্দরভাবে প্রকাশিত হয় তবে তা নোংরা হবে কেন? এবং একটি ভালো জিনিসকে খারাপভাবে প্রকাশ করলে সেটিও নোংরা হতে পারে। সাহিত্যে অশ্লীলতা যে সৌন্দর্য মন্ডিত স্বর্গীয় রূপ পেয়েছে তা আর অন্য কোন মাধ্যমে পায়নি। উপন্যাস, গল্প, কবিতা সহ সাহিত্যের বিভিন্ন ধারায় কবি সাহিত্যিকগন অশ্লীলতাকে শৈল্পিক আঙ্গিকে তুলে ধরেছেন আপন দৃষ্টিকোণ থেকে এবং এরই মাধ্যমে সমাজের নানা অসঙ্গতি, অনাচার, অন্যায় ও অন্ধকার দিকগুলো উন্মোচিত হয়েছে।
তাই তীরন্দাজ বর্তমান সময়ের উদীয়মান তথা আগামীর বিখ্যাত কবি সাহিত্যিকদের জন্য এই বিরল প্ল্যাটফর্ম নিয়ে হাজির হয়েছে। 
সাহিত্যে অশ্লীলতা নিয়ে কথা হচ্ছিলো কিছু নবীন কবি ও সাহিত্য বিশারদদের সাথে। 
কথা প্রসঙ্গে আমাকেও কিছু বলতে হয়েছিলো। এক পর্যায়ে আমি শ্রদ্ধেয় হুমায়ুন আজাদ স্যারের একটা কবিতার কথা জিজ্ঞেস করেছিলাম তাদের। কিন্তু কেউ কবিতাটি কে সাহিত্য বিচারে উচ্চাসন দিতে রাজি হননি। কবিতার অংশ বিশেষ এমনঃ
" আমার মুঠোতে দাও রাজদণ্ড! দাও! ধরি! বন্য দেবতা,
এতো দৃড়! পেশল! শক্তিমান! উচ্চশির! দাও তারে মুখগহবরে!
কী প্রচন্ড! আ-হ! কন্ঠের ভেতরে শুনি পৌরাণিক অপরুপ কথা,
দমম বন্ধ হয়ে আসে! ভেঙে পড়ছি আশ্বিনের ঝড়ে! "
এইখানে, শিউলি বোঁটায় রাখো... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - জাকিয়া জেসমিন যূথী

    খুব লাগলো তথ্যপূর্ণ লেখাটা।

    - মরুভূমির জলদস্যু

    ধন্যবাদ

    - আসাদ ইসলাম নয়ন

    অসাধারন ।

    • - মরুভূমির জলদস্যু

      ধন্যবাদ

শামিম রহমান আবির

৯ বছর আগে লিখেছেন

চাঁদের আলোয় ছয় জন যুবক

 

 
 
 
 
মিরপুরের সাগুফতায় আমরা ছয় যুবক রাত নামার অপেক্ষায়। 
আমি, মেহেদী, হৃদয়, নবী, ফাতিন ও রেজা। রাত বাড়ছে; জহির রায়হানের হাজার বছরের সেই পুরনো রাত নয়। এ রাত আমাদের রাত। এ রাত পূর্ণিমার রাত। আমরা পূর্ণাঙ্গ চাঁদ দেখব বলে অধীর হয়ে আছি। সুপার মুন নামটা কেমন যেন। আমার কাছে বড্ড বেমানান। তাই আমি এ চাঁদের নাম দিয়েছি পূর্ণাঙ্গ চাঁদ। বছরে এই দিনটি একবারই আসে, চাঁদ তার পূর্ণাঙ্গ রূপ নিয়ে হাজির হয়। এ সময় বছরের অন্য যে কোনো সময়ের তুলনায় চাঁদ পৃথিবীর সবচেয়ে কাছাকাছি অবস্থানে থাকে। তাই আজ পূর্ণাঙ্গ চাঁদ দেখতে আকাশে চোখ রেখেছি আমরা। 
তবে আকাশ মেঘলা। খণ্ড খণ্ড মেঘমালা চাঁদের সাথে যেন দ্বন্দ্বে নেমেছে ।
বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেয়া যাচ্ছে না। বৈদ্যুতিক বাতির বানানো শহরে চাঁদের রাত উপভোগের তেমন সুযোগ থাকে না। যে অন্ধকার কাটিয়ে জ্যোৎস্না ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে, কার্যত শহরে সে অন্ধকারই নেই। চাঁদ তাই গ্রামে যে অপরূপ রূপ নিয়ে হাজির হয়, শহরে তা তেমন দৃশ্যত নয়। গ্রামে জ্যোৎস্নার সঙ্গে যুক্ত হয় জোনাকির উৎসব, ঝিঁ ঝিঁর ডাক। মাঠে অথবা পথে দাঁড়িয়ে এ দৃশ্য যেন অন্য এক আবহ সৃষ্টি করে। তাই সোডিয়ামের আলোকে পাশ কাটিয়ে জোছনা গায়ে মাখব বলে শহরের অদূরে এই মুমূর্ষু গ্রাম্য পরিবেশে এসেছি আমরা। 
আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। শহুরে সোডিয়াম বাতিগুলো যেন চাঁদের সাথে পাল্লা দিয়ে তাদের ঘোলাটে হলুদ আলোকে উজ্জ্বল থেকে উজ্জলতর করে চলেছে। মেহেদী নিকোটিনের রসদ জোগাতে দোকানে এসেছে। আমাকে জোর করে তার পিছু পিছু পাঠান হয়েছে, যেন আমি সাথে গলা ভেজাবার জন্য এক বোতল ফুস পানি কিনে আনি। দোকানে দাড়াতেই এক রুগ্ন কুকুর চোখে পড়ল। কি মনে করে যেন তাকে কাছে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

শামিম রহমান আবির

৯ বছর আগে লিখেছেন

আজ লাল মিয়ার জন্মদিন

 
 
“আমি আমার বিশ্বাসের কথা বলছি৷ আমার সকল চিন্তা, সবটুকু মেধা, সবটুকু শ্রম দিয়ে যা কিছু নির্মাণ করি তা কেবল মানুষের জন্য, জীবনের জন্য, সুন্দর থেকে সুন্দরতম অবস্থায় এগিয়ে যাবার জন্য৷ আমার ছবির মানুষেরা, এরা তো মাটির মানুষ, মাটির সঙ্গে স্ট্রাগল করেই এরা বেঁচে থাকে৷ এদের শরীর যদি শুকনো থাকে, মনটা রোগা হয়, তাহলে এই যে কোটি কোটি টন মানুষের জীবনের প্রয়োজনীয় বস্তুসকল আসে কোত্থেকে? ওদের হাতেই তো এসবের জন্ম৷ শুকনো, শক্তিহীন শরীর হলে মাটির নিচে লাঙলটাই দাব্বে না এক ইঞ্চি৷ আসলে, মূল ব্যাপারটা হচ্ছে এনার্জি, সেটাই তো দরকার৷ ঐ যে কৃষক, ওদের শরীরের অ্যানাটমি আর আমাদের ফিগারের অ্যানাটমি, দুটো দুই রকম৷ ওদের মাসল যদি অতো শক্তিশালী না হয় তাহলে দেশটা দাঁড়িয়ে আছে কার উপর? ওই পেশীর ওপরেই তো আজকের টোটাল সভ্যতা৷”
কথাগুলো ছবিপ্রাণ মানুষ এস এম সুলতানের৷ শেখ মোহাম্মদ সুলতান। 
যিনি এস. এম. সুলতান নামে দেশে এবং বিদেশে সমধিক পরিচিত। 
জন্ম আগস্ট ১০, ১৯২৩ মাছিমদিয়া, নড়াইল। এই গুণী চিত্রশিল্পীর জীবনাবসান ঘটে ৭১ বছর বয়সে অক্টোবর ১০, ১৯৯৪ সালে। তিনি শুধু বাংলাদেশের একজন বিখ্যাত চিত্রশিল্পী নন তাঁকে বিশ্বজুড়ে কাল্পনিক কৃষিসভ্যতার জনক বলা হয় । তাঁর জীবনের মূল সুর-ছন্দ খুঁজে পেয়েছিলেন বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবন, কৃষক এবং কৃষিকাজের মধ্যে। আবহমান বাংলার সেই খেটে খাওয়া কৃষিজীবী মেহনতি মানুষের ইতিহাস-ঐতিহ্য, দ্রোহ-প্রতিবাদ, বিপ্লব-সংগ্রাম এবং বিভিন্ন প্রতিকূলতার মধ্যেও টিকে থাকার ইতিহাস তাঁর শিল্পকর্মকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করেছে। তাঁর চিত্রকর্মে গ্রামীণ জীবনের পরিপূর্ণতা, প্রাণপ্রাচুর্যের পাশাপাশি শ্রেণীর দ্বন্দ্ব এবং গ্রামীণ অর্থনীতির সংগ্রামীরূপ ফুটে উঠেছে শিল্পীর নিজের একান্ত নিজস্ব মহিমায় ও স্বকীয়তায়। তাঁর ছবিগুলোতে বিশ্বসভ্যতার কেন্দ্র হিসেবে গ্রামের মহিমা উঠে এসেছে এবং কৃষককে এই কেন্দ্রের রূপকার হিসেবে ফুটিয়ে তোলা... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (2)

  • - রোদেলা

    আমি চিৎকার করে কাঁদতে গিয়েও কাঁদতে পারি না.।

    • - Shagor Adnan Ovi

      emoticons

Load more writings...