ঈশ্বর, তোমাকে চাই, এস; দেখা দাও।
শীতে শীত হয়ে এস ;কাঁপিয়ে কুঁকড়ে দাও।
এস, মেশো মুয়াজ্জিনের কাঁপা কণ্ঠের ফযর আযানে।
এস। মেশো যুবতী বৈষ্ণব সঙ্গীনীর খুব ভোরের দায়সারা স্নানে।
এস নাছোড় মাকড়শার অদম্য ইচ্ছাশক্তি হয়ে।
এস পথের ধারের দূর্বার মত শিশিরজলে নেয়ে।
ঈশ্বর, তোমাকে চাই। এস; দেখা দাও।
কামিনী হয়ে প্রচন্ড কামনায় জর্জরিত করে দাও।
গোল্ডলিফ হয়ে ভরে দাও মন তৃপ্তির আমেজে।
উষ্ণতা হও প্রেয়সীর বুকের খাজে, ওড়নার ভাজে ভাজে।
ঈশ্বর, ফুটে ওঠো কাকের কর্কশ-ঝাঝালো উদ্যম প্রেরণায়।
ঈশ্বর, এস। মিশে থাকো আমার রক্তকোষ লোহিকণায়।
ঈশ্বর, তোমাকে চাই, এস; দেখা দাও।
আমার হৃদয়ের প্রতিটি স্পন্দনে তুমি স্পন্দিত হও।
ঈশ্বর, মুগ্ধতা হয়ে এস হলদে গাঁদার ঘ্রাণে।
হস্তমৈথুন শেষে কিশোরের বীর্যের শুক্রাণুর প্রাণে প্রাণে।
--( ২৮/১২/১৫ ইং; বাগেরহাট)