যে সকল কাজ দ্বারা নামায নষ্ট হয, তাহাকে “মোফছেদাতে নামাজ” বলে । ঐরূপ কাজ করিলে নামায পুনরায় পড়িতে হয় । যে কারণে নামাজ নষ্ট হইয়া যায় । ১) নামাযের মধ্যে আজান্তে, ভ্রমে, ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় কথাবার্তা বলা । ২) কাহাকেও ছালাম করা । ৩) ছালামের উত্তর দেওয়া । ৪) উঃ আঃ শব্দ করা । ৫) বেদনা অথবা শোকে শব্দ করিয়া ক্রন্দন করা । ৬) বিনা ওজরে কান্না । ৭) নামাযের কোন ফরয ত্যাগ করা । ৮) ছতরের একচতুর্থাংশ পর্যন্ত কাপড় আলগা হইয়া যাওয়া । ৯) কোরান শরীফ খুলিয়া পড়া । ১০) নাপাক স্থানে সেজদা করা । ১১) হাচির উত্তরে “ইয়ারহামুকুমুল্লাহ” বলা । ১২) পানাহার করা । ১৩) প্রত্যেক রোকনে দুইবারে অতিরিক্ত চুলকান । ১৪) সুসংবাদে “আলহামদুলি্লল্লাহ” এবং দুঃসংবাদে “ইন্নালিল্লা” পড়া । ১৫) ইমামের পূর্বে মোক্তাদির কোন রোকন্ আদায় করা । ১৬) নামাযের মধ্যে অতিরিক্ত কাজ করা ।
মেঘ বলেছে যাব যাব
৮ বছর আগে লিখেছেন
যে সকল কারনে নামায ভঙ্গ হয়
যে সকল কাজ দ্বারা নামায নষ্ট হয, তাহাকে “মোফছেদাতে নামাজ” বলে । ঐরূপ কাজ করিলে নামায পুনরায় পড়িতে হয় । যে কারণে নামাজ নষ্ট হইয়া যায় । ১) নামাযের মধ্যে আজান্তে, ভ্রমে, ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় কথাবার্তা বলা । ২) কাহাকেও ছালাম করা । ৩) ছালামের উত্তর দেওয়া । ৪) উঃ আঃ শব্দ করা । ৫) বেদনা অথবা শোকে শব্দ করিয়া ক্রন্দন করা । ৬) বিনা ওজরে কান্না । ৭) নামাযের কোন ফরয ত্যাগ করা । ৮) ছতরের একচতুর্থাংশ পর্যন্ত কাপড় আলগা হইয়া যাওয়া । ৯) কোরান শরীফ খুলিয়া পড়া । ১০) নাপাক স্থানে সেজদা করা । ১১) হাচির উত্তরে “ইয়ারহামুকুমুল্লাহ” বলা । ১২) পানাহার করা । ১৩) প্রত্যেক রোকনে দুইবারে অতিরিক্ত চুলকান । ১৪) সুসংবাদে “আলহামদুলি্লল্লাহ” এবং দুঃসংবাদে “ইন্নালিল্লা” পড়া । ১৫) ইমামের পূর্বে মোক্তাদির কোন রোকন্ আদায় করা । ১৬) নামাযের মধ্যে অতিরিক্ত কাজ করা ।
Comments (0)
ভাললাগা জানালাম... !!!
তীরে এসে স্টিমার একদম শান্ত
অবশেষে জাহাজি -
নিজেকে চিনে এক ভয়ংকর রূপে ।।
ভালো লাগলো ।