Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

md mamun chowdury

৮ বছর আগে লিখেছেন

একটি কবিতা

  ক নিশ্চিন্তপুর। মেহেরপুরের মৃতপ্রায় ভৈরব নদীর ওপর পিঠ ঠেকিয়ে কোনোমতে দাঁড়িয়ে আছে। বছর বছর নদীর খামখেয়ালি চলনের সাথে সাথে পাল্টে যায় গ্রামটির ভূগোল। ওপর থেকে দেখলে মনে হবে, কচি হাতে আঁকা একটি নদী-গ্রাম। সাপের মতো লিকলিকে দেহ নিয়ে এঁকেবেঁকে চলে গেছে, গ্রামটিও অতি উৎসাহের সাথে বাকে বাক মিলিয়ে খানিকটা পথ হেঁটে পিছুটান মেরেছে। অন্যদিকে নিরন্তর মাঠ। যতদূর চোখ যায় ধানী জমি, যেখানে আকাশ-মাটি এক হয়েছে বলে গ্রামের মানুষ মনে করে, সেখান থেকে ভারত দেশের শুরু। ওদিকটাতে গ্রামটা আরেকটু হাতপা ছড়াতে পারত, কিন্তু কেন জানি তার যত চাপ এই নদীটার দিকেই। ফলে ওদিকে আয়তনে না বেড়ে নদী যেখানে যেখানে কোমর বাঁকিয়েছে সেখানে সেখানেই নতুন করে বসতি হয়েছে। নদী একটু আড়মুড়া কেটেছে তো বেদখল হয়েছে তার শরীরের খানিকটা। এই অতি নদীপ্রেমই যে নদীধংসের কারণ হচ্ছে, সে কথা ওদের কে বোঝাবে! নদীর সঙ্গে উঠোন মিশিয়ে ভ্যাদা কবির ভিটে বাড়ি। কয়েকপুরুষ থেকে তাদের বাস এখানে। কাগজে কলমে সে একদাগে দু’বিঘা জমির মালিক। কিন্তু কাঠা সাতেক নদীর চর দেখিয়ে দখল করে রেখেছে বিল্লাহ চেয়ারম্যান। বিল্লাহ চেয়ারম্যান নির্বাচিত চেয়ারম্যান না, তার সাতপুরুষে কেউ চেয়ারম্যান ছিল কিনা সন্দেহ। বছর বিশেক আগে একবার চেয়ারম্যানের ইলেকশন করেছিল বিল্লাহ, ভোট যা পেয়েছিল তা মুখে বলবার না। সেই থেকে তার নামের শেষে চেয়ারম্যান শব্দটা কে বা কারা যেন লেপে দিয়েছে, সঙ্গে একটা বায়বীয় ক্ষমতাও। ভ্যাদা কবির অবশ্য জমি হারানো নিয়ে কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। আশেপাশের তিনগাঁয়ে একজনই কবি, সে হল ভ্যাদা, তাকে জমিজমা নিয়ে ভাবলে চলবে কেন! তাছাড়া ছেলেপুলেও হয়নি যে উত্তরসূরি নিয়ে ভাবতে হবে। আছে একখান বৌ- মিছরি সুন্দরী। দেখতে উঠের মতোন, গা-গতরে শ্রী-এর ছিটেফোঁটাও নেই, নামের শেষে তবুও বাপ-মা... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (0)

  • - এই মেঘ এই রোদ্দুর

    সুন্দর লেখা........

md mamun chowdury

১০ বছর আগে লিখেছেন

যাব বলে বসে ছিলাম ট্রেনের কেদেরায় বসতে বসতে গত হলাম তোমার রুপেরও ধারায়। জোয়ার সমান যোউবন তোমার বিধি নিসেধ মানা সুস্থ মানুস হয়েও আমি তোমার সামনে কানা। সামনা সামনি বসে আছি তবুও আমরা চুপ কথা হচ্ছে চার নয়ণে এতেই আমার সুখ। স্নিগ্ধা তোমার নাম. হঠাৎই বললে একটু হাল্কা কেশে সাহস করে নাম্বার চাইলাম আমিও মুচকি হেসে। দিলে নিলে সামনে গিয়েই তুমি গেলে নেমে এই সময় টা ভালই লাগলো আমার অবুঝ মনে।

Likes Comments

md mamun chowdury

১০ বছর আগে লিখেছেন

খন্ডকালীন জিবনে এক মহা কাব্যের সূচনা না ঘটলেও নূন্যতম গল্পের মাজে জীবনের নির্বিকার বস্তুটিকে আজ আকারে পেয়েছি। মাকে বলতে চেয়েছিলাম ভালবাসার কথা। সেই ভালবাসা আছে বটে তবে তা চার দেয়ালের মাজে বন্দি হয়ে। একনো গুমের ঘরে গহিন অন্দকারে খুজে ফিরি তোমায়। একনো উদিওমান নক্ষত্রের দিকে চেয়ে খুজে বেরাই তোমার প্রতিচ্ছবি। এখনো জরা শিউলীর মাজে খুজে বেরাই তোমার দেহের সেই পবিত্র শুবাস। প্রিয়া তুমি কি পারবে সকল বাধা উপেক্ষা করে আমার প্রেমের বন্দরে নোংগর ফেলতে?

Likes Comments

md mamun chowdury

১০ বছর আগে লিখেছেন

খন্ডকালীন জিবনে এক মহা কাব্যের সূচনা না ঘটলেও নূন্যতম গল্পের মাজে জীবনের নির্বিকার বস্তুটিকে আজ আকারে পেয়েছি। মাকে বলতে চেয়েছিলাম ভালবাসার কথা। সেই ভালবাসা আছে বটে তবে তা চার দেয়ালের মাজে বন্দি হয়ে। একনো গুমের ঘরে গহিন অন্দকারে খুজে ফিরি তোমায়। একনো উদিওমান নক্ষত্রের দিকে চেয়ে খুজে বেরাই তোমার প্রতিচ্ছবি। এখনো জরা শিউলীর মাজে খুজে বেরাই তোমার দেহের সেই পবিত্র শুবাস। প্রিয়া তুমি কি পারবে সকল বাধা উপেক্ষা করে আমার প্রেমের বন্দরে নোংগর ফেলতে?

Likes Comments

md mamun chowdury

১০ বছর আগে লিখেছেন

খন্ডকালীন জিবনে এক মহা কাব্যের সূচনা না ঘটলেও নূন্যতম গল্পের মাজে জীবনের নির্বিকার বস্তুটিকে আজ আকারে পেয়েছি। মাকে বলতে চেয়েছিলাম ভালবাসার কথা। সেই ভালবাসা আছে বটে তবে তা চার দেয়ালের মাজে বন্দি হয়ে। একনো গুমের ঘরে গহিন অন্দকারে খুজে ফিরি তোমায়। একনো উদিওমান নক্ষত্রের দিকে চেয়ে খুজে বেরাই তোমার প্রতিচ্ছবি। এখনো জরা শিউলীর মাজে খুজে বেরাই তোমার দেহের সেই পবিত্র শুবাস। প্রিয়া তুমি কি পারবে সকল বাধা উপেক্ষা করে আমার প্রেমের বন্দরে নোংগর ফেলতে?

Likes Comments
Load more writings...