গল্পের ভেতরে কিছু গল্প থাকে, থাকে অজানা অচেনা অসহ্য রকম ঘটনা, যে সকল ঘটনা হয়তো রোজই ঘটে আমাদের এ শহরে, আজ এমনই একটি গল্প লিখতে যাচ্ছি।
ফারাবী অনেকক্ষণ ধরেই বসে আছে রাতুলের পড়ার ঘরে, সারা দিন রোজার পড়, রাতুলের মার ইচ্ছে অনুযায়ী রাত ৮ থেকে ১০ পর্যন্ত পড়াতে হবে, এরপর বাসায় ফিরে বাচ্চা গুলো খাবার খাওয়াতে হবে, ময়লা বাসন কোসন পরিস্কার করতে হবে, তারপর যদি ছুটি মিলে, এখন ঘড়িতে ৯ টার কাছাকাছি, রাতুল তার বাবা মায়ের সাথে ঈদ শপিং গেছে, রাতুলের মা ফারাবীর চেয়ে বয়সে অনেক ছোট, চকচকে সুন্দর শারীরে গঠন, এ বয়সে তার কপাল অনেক ভালো, আলীসান বাড়ি গাড়ি আর গহনা, গহনা গুলো দেখলে ফারাবির মন খারাপ হয়, কিছু দিন পরপরই নিত্যনতুন গহনা কেনেন উনি, নিয়মিত ব্যয়াম আর রূপ চর্চা তো আছেই, এ মাসে এ দেশে সামনের মাসে ওদেশে বেড়াতে যান। কি ভাগ্য উনার খুব আফসোস হয় ফারাবীর।
কোন এক বই মেলায় তানিমের সাথে পরিচয় ফারাবির সাথে, তানিমের গল্পের নায়িকা ভাবতে ভাবতেই ওর সাথে জড়িয়ে পড়া, সম্পর্কে গভীরতা এত দুর চলে গিয়েছিলো যে বিয়ের আগেই, ওর শয্যা সঙ্গী হয়ে স্বর্গ সুখ নিতে ভুল করেনি ফারাবী, তানিম অবশ্য ওকে নদী বলে ডাকতো, প্রায়ই বলতো নদী তোমার বুকে যদি প্রগৈতিহাসিক সাঁতার নাই দিলাম তবে আমি গল্প কোথায় পাবো? তানিম কথা রেখেছে এক বৃষ্টি মুখর সন্ধ্যায় হুট করে ফোন করে বললো "ফারাবী আজ ১৬ই শ্রাবণ, একটা বিশেষ দিন, তুমি চলে এসো, তোমাকে আজ বিয়ে করবো, ফারাবী আর সাত পাঁচ ভাবেনি, ১৬ই শ্রাবণ বিয়ে হলো মগবাজার কাজী অফিসে, কাজী অফিস থেকে বের হয়ে তানিম তাকে নিয়ে গাবতলী রওনা হলো, উদ্দেশ্য লং... continue reading
ফারাবী অনেকক্ষণ ধরেই বসে আছে রাতুলের পড়ার ঘরে, সারা দিন রোজার পড়, রাতুলের মার ইচ্ছে অনুযায়ী রাত ৮ থেকে ১০ পর্যন্ত পড়াতে হবে, এরপর বাসায় ফিরে বাচ্চা গুলো খাবার খাওয়াতে হবে, ময়লা বাসন কোসন পরিস্কার করতে হবে, তারপর যদি ছুটি মিলে, এখন ঘড়িতে ৯ টার কাছাকাছি, রাতুল তার বাবা মায়ের সাথে ঈদ শপিং গেছে, রাতুলের মা ফারাবীর চেয়ে বয়সে অনেক ছোট, চকচকে সুন্দর শারীরে গঠন, এ বয়সে তার কপাল অনেক ভালো, আলীসান বাড়ি গাড়ি আর গহনা, গহনা গুলো দেখলে ফারাবির মন খারাপ হয়, কিছু দিন পরপরই নিত্যনতুন গহনা কেনেন উনি, নিয়মিত ব্যয়াম আর রূপ চর্চা তো আছেই, এ মাসে এ দেশে সামনের মাসে ওদেশে বেড়াতে যান। কি ভাগ্য উনার খুব আফসোস হয় ফারাবীর।
কোন এক বই মেলায় তানিমের সাথে পরিচয় ফারাবির সাথে, তানিমের গল্পের নায়িকা ভাবতে ভাবতেই ওর সাথে জড়িয়ে পড়া, সম্পর্কে গভীরতা এত দুর চলে গিয়েছিলো যে বিয়ের আগেই, ওর শয্যা সঙ্গী হয়ে স্বর্গ সুখ নিতে ভুল করেনি ফারাবী, তানিম অবশ্য ওকে নদী বলে ডাকতো, প্রায়ই বলতো নদী তোমার বুকে যদি প্রগৈতিহাসিক সাঁতার নাই দিলাম তবে আমি গল্প কোথায় পাবো? তানিম কথা রেখেছে এক বৃষ্টি মুখর সন্ধ্যায় হুট করে ফোন করে বললো "ফারাবী আজ ১৬ই শ্রাবণ, একটা বিশেষ দিন, তুমি চলে এসো, তোমাকে আজ বিয়ে করবো, ফারাবী আর সাত পাঁচ ভাবেনি, ১৬ই শ্রাবণ বিয়ে হলো মগবাজার কাজী অফিসে, কাজী অফিস থেকে বের হয়ে তানিম তাকে নিয়ে গাবতলী রওনা হলো, উদ্দেশ্য লং... continue reading
Comments (3)
শুভকামনা...