Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

প্রীতি রাহা

৯ বছর আগে লিখেছেন

Comments (0)

  • - মুন জারিন আলম

    তুমি আসলে হয়তো ঠিক ঠাক চিনে নিতে
    বিব্রত হবার শংকায় তোমাকে জানানো হয়নি
    তাতে কি? আমিতো জানি, লাশের ঠিকানা,
    এও জানি,তোমার স্পর্শে স্বর্ণকমল দানা বেঁধেছে 
    শরীরের এ অংশ গুলি কোনদিন পচবেনা।।

    চমৎকার কবিতা।শেষের প্যারায় আবেগ অসাধারন লাগল।অনেক ধন্যবাদ।শুভেচ্ছা রইল অনেক।ভাল থাকবেন কেমন। 

     

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ

    - মাইদুল আলম সিদ্দিকী

    খুব ভালো লাগা জানালাম শ্রদ্ধেয় কবি

    কবিতা(......) নামে এখন পর্যন্ত যতগুলো পোস্ট আছে সবগুলো এক এক করে পড়লাম, প্রতিটা কবিতাই অসাধারণ ছিল। 

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      শুভ কামনা মাইদুল ভাই

    - রোদের ছায়া

    ফেসবুকেও মনে হয় পড়েছি কবিতাটি। অদ্ভুত ভাবনার কাব্যিক উপস্থাপনা খুব ভালো হয়েছে।

    • - লুৎফুর রহমান পাশা

      হা হা। একটু অদ্ভুত বৈকি

    Load more comments...

প্রীতি রাহা

১০ বছর আগে লিখেছেন

স্বাধীন দেশের স্বাধীন পতাকা এবং মূল নকশাকার

২ মার্চ। জাতীয় পতাকা উত্তোলন দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বাংলাদেশের পতাকা সম্পর্কে কিছু জরুরি তথ্য এখানে উল্লেখ করছি।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লালবৃত্ত। সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লালরং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক।বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারিভাবে গৃহীতহয়।
বাংলাদেশের পতাকা আয়তাকার। এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত১০:৬ এবং মাঝের লাল বর্ণের বৃত্তটির ব্যাসার্ধ দৈর্ঘ্যের পাঁচ ভাগের একভাগ, পতাকার দৈর্ঘ্যের ২০ ভাগের বাঁ দিকের নয় ভাগের শেষ বিন্দুর ওপর অঙ্কিতলম্ব এবং প্রস্থের দিকে মাঝখান বরাবর অঙ্কিত সরল রেখার ছেদ বিন্দু হলোবৃত্তের কেন্দ্র।
পতাকার দৈর্ঘ্য ১০ ফুট হলে প্রস্থ হবে ৬ ফুট, লাল বৃত্তেরব্যাসার্ধ হবে ২ ফুট, পতাকার দৈর্ঘ্যের সাড়ে ৪ ফুট ওপরে প্রস্থের মাঝ বরাবরঅঙ্কিত আনুপাতিক রেখার ছেদ বিন্দু হবে লাল বৃত্তের কেন্দ্রবিন্দু।
পতাকা ব্যবহারের মাপ
ভবনে ব্যবহারের জন্য পতাকার বিভিন্ন মাপ হলো ১০ ফুট বাই ৬ফুট, ৫ ফুট বাই ৩ ফুট এবং ২৫ ফুট বাই ১৫ ফুট। মোটরগাড়িতে ব্যবহারের জন্যপতাকার বিভিন্ন মাপ হলো ১৫ ইঞ্চি বাই ৯ ইঞ্চি এবং ১০ ইঞ্চি বাই ৬ ইঞ্চি।আন্তর্জাতিক ও দ্বিপক্ষীয় অনুষ্ঠানে ব্যবহারের জন্য টেবিল পতাকার মাপ হলো১০ ইঞ্চি বাই ৬ ইঞ্চি।
পতাকার ব্যবহারবিধি
বিভিন্ন জাতীয় দিবসে সরকারি ও বেসরকারি ভবন, বাংলাদেশকূটনৈতিক মিশন ও কনস্যুলেটে পতাকা উত্তোলন করতে হবে। শোক দিবসে পতাকাঅর্ধনমিত থাকবে। পতাকা অর্ধনমিত রাখার ক্ষেত্রে প্রথমে পতাকা শীর্ষস্থানপর্যন্ত ওঠাতে হবে। তারপর অর্ধনমিত অবস্থানে রাখতে হবে। দিনের শেষে পতাকানামানোর সময পুনরায় শীর্ষস্থান পর্যন্ত উঠিয়ে তারপর নামাতে হবে।
সরকারের অনুমতি ছাড়া জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা যাবে... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (3)

  • - মোঃসরোয়ার জাহান

    মজা পেলাম আপনার লেখা পড়ে।,কেমন আছেন ?মহান স্বাধীনতা দিবস লেখা প্রতিযোগিতা২০১৪ ক্যাটাগরি ১ এ আমার কবিতা “প্রিয় স্বদেশআছে,প্রতিযোগিতার জন্য।আপনাকে কবিতাটি পড়তে আমন্ত্রণ রইল।যদি ভালো লাগে তবে আপনার মূল্যবান একটি ভোট চাই।ভালো থাকবেন শুভ কামনা রইল।

     

প্রীতি রাহা

১০ বছর আগে লিখেছেন

সাধারণ কথা, তবুও কিছু কথা

ফেসবুকের নিউজ ফিডে হঠাৎ দেখি একটি পোষ্ট। সেখানে লেখা, ‘ঘরে ঘরে এমন মা দরকার’। মোটেও অপেক্ষা না করে পোষ্টে উল্লেখিত সেই জাতীয় দৈনিকের ওয়েব লিংকে পৌঁছলাম। সংবাদটির শিরোনাম, ‘বিচার না পেয়ে ঘাতক হয়েছি’ এবং এরপরের লাইনেই লেখা, ‘মেয়েকে উত্ত্যপ্তকারীকে হত্যার দায়ে গ্রেফতারকৃত মা’। সেখানে আছে একজন বিধ্বস্তভ দ্রমহিলার ছবি। তার নাম খাদিজা বেগম(৪৫)। হ্যাঁ, উনিই একজনকে খুন করেছেন; ঠিক মানুষকে নয়, এক মানুষরূপী পশুকে তিনি হত্যা করেছেন। খবরটা দেখে কেমন যেন অনুভূত হল।
 
যশোর সদর উপজেলার দেয়ারা ইউনিয়নেরভেকুটিয়া গ্রামে চলতি বছরের ১২ মার্চ এই ঘটনা ঘটে। উত্ত্যপ্তকারীর একই এলাকার বাসিন্দা ছিল। তার নাম মফিজুর রহমান মফি (৪৪)। ব্যাক্তিগত জীবনে সে পাঁচ সন্তানের জনক ছিল এবং মৃত্যুর আগপর্যন্ত তিনি বিয়ে করেছিলেন মোট চারটি। পঞ্চম বিয়ে সম্পন্ন করার জন্য সে খাদিজা বেগম-এর ছোট মেয়েকে উত্ত্যপ্ত করতো। খাদিজা বেগম তার কিশোরী মেয়েকে মফির হাত থেকে বাঁচাতে সবার কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন। সবাই আশ্বাস দিলেও কেউ তাকে শেষ পর্যন্ত সাহায্য করেনি। পরে তিনি নিয়েই মেয়েকে রক্ষার ভার তুলে নেন। একজন স্নেহময়ী মা-এর নাম উঠলো ঘাতকের তালিকায়।
 
তার মানে ঘাতক তৈরি করছে আমাদের সামাজিক ব্যবস্থা? কেননা, যদি কর্তৃপক্ষ ব্যাপারটি বিশেষভাবে নজর দিত তবে একজন মা-এর এমন অবস্থা হত না। একটি পরিবার মা-কে হারাতো না। গভীরভাবে চিন্তা করে দেখলে বুঝতে পারবেন, পরিবারটির অনেকটা ক্ষতি হয়ে গেল। কিন্তু এই ক্ষতির হাত থেকে পরিবারটিকে রক্ষা করতে কি পারতেন না কর্তৃপক্ষ? অবশ্যই পারতেন কিন্তু তাদের দায়সাড়া ভাবের জন্য সবটাই ওলট-পালট হয়ে গেল। সাদা চোখে দেখলে, আবার খাদিজা বেগম-এর মৃত্যুদন্ডও হয়ে যেতে পারে নয়তো যাবজ্জীবন কারাদন্ড! পরিবারটি কি ভীষণভাবে ক্ষতগ্রস্ত হল না? এই ঘটনার দায় সমাজ এড়াতে পারে না।... continue reading
Likes ১০ Comments
০ Shares

প্রীতি রাহা

১০ বছর আগে লিখেছেন

আন্তর্জাতিক নারী দিবস এবং আমরা

৮ মার্চ। আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এবছর দিবসটির ১০৪তম বার্ষিকী। সমগ্র পৃ্থিবীতে এই দিনটিকে ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সাথে পালন করা হয়ে থাকে।
সেদিন ছিল ১৮৫৭ সালের ৮ মার্চ। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি সূচ কারখানার নারী শ্রমিকরাদৈনিক শ্রম ১২ ঘন্টা থেকে কমিয়ে ৮ ঘন্টা করা, ন্যায্য মজুরি এবং কর্মক্ষেত্রে সুস্থ ওস্বাস্থ্যকর পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবিতে সোচ্চার হয়েছিলেন। এতে একরক্তক্ষয়ী সংগ্রামের সূচনা হয়। এই আন্দোলনের করার অপরাধে গ্রেফতার হন বহু নারী। কারাগারে নির্যাতিত হন অনেকেই। তিন বছর পরে১৮৬০ সালের একই দিনে গঠন করা হয় 'নারী শ্রমিক ইউনিয়ন'। যুক্তরাষ্ট্রে ১৯০৮ সালে পোশাক ওবস্ত্রশিল্পের কারখানার প্রায় দেড় হাজার নারী শ্রমিক একই দাবিতে আন্দোলনকরেন। অবশেষে আদায় করে নেন দৈনিক আট ঘণ্টা কাজ করার অধিকার। ১৯১০ সালের এইদিনে ডেনমার্কের কোপেনহেগেনে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সমাজতান্ত্রিক সম্মেলনেজার্মানির নেত্রী ক্লারা জেটকিন ৮ মার্চকে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবেঘোষণা করেন। এরপর থেকেই সারা বিশ্বে দিবসটি আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবেপালিত হয়ে আসছে। জাতিসংঘ ১৯৭৫ সালে আন্তর্জাতিক নারীবর্ষে ৮ মার্চকেআন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে পালন করা শুরু করে। এর দু'বছর পর ১৯৭৭ সালেজাতিসংঘ দিনটিকে আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক নারী দিবস হিসেবে স্বীকৃতিদেয়।
পৃ্থিবীর অন্যান্য দেশের মত বাংলাদেশেও এই দিবসটি পালন করা হয়ে থাকে। কিন্তু শুধুই কি এটি মিটিং, মিছিলের মাঝে সীমাবদ্ধ রয়ে যাচ্ছে? সময়ের সাথে সাথে ইতিবাচক পরিবর্তন কি আসছে?
 
যুগ বদলেছে, দিন অনেকটা এগিয়েছে। কিন্তু নারীদের ভাগ্য পরিবর্তনের চাকাটা যেন বেশ মন্থর গতিতে চলছে। আজও নারীরা নারী থেকে মানুষ হতে পারেনি। অর্ধক মানুষ হয়েই রয়ে গেল, দিনবদল কি তবে শুধুই মুখের কথা? পৃথিবী সামনের দিকে এগোচ্ছে। আমরাও এগোতে চাই। কিন্তু নারীকে পেছনে ফেলে কি সামনে এগোনো সম্ভব? অন্ধকার যুগ থেকে বিজ্ঞানের হাত ধরে পৃথিবী এখন সভ্য... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (6)

  • - সুলতানা সাদিয়া

    ঘটনার আরেকটু ব্যাপ্তি পাঠকমনে তৃপ্তি দিতো। শুভকামনা।

    • - ইকবাল মাহমুদ ইকু

       ধন্যবাদ আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য :) শুভকামনা রইলো । ভালো থাকবেন 

    - সকাল রয়

    আরেকটু খোলতাই হলো কিন্তু সার্থক হতো

    • - ইকবাল মাহমুদ ইকু

       ধন্যবাদ পরবর্তী তে চেষ্টা করব :) শুভকামনা রইলো । ভালো থাকবেন 

    - মোঃসরোয়ার জাহান

    khub valo laglo

    • - ইকবাল মাহমুদ ইকু

       ধন্যবাদ আপনাকে :) 

    Load more comments...

প্রীতি রাহা

১০ বছর আগে লিখেছেন

অমর একুশে বইমেলা’১৪ : সমাপ্তিতে স্বপ্ন দেখা

২৮ ফেব্রুয়ারি’১৪। এ দিনটিতে সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় ছিল না কোন অফিসের তাড়া কিংবা কাজের চাপ। মেলায় আসায় জন্য তাই ছিলনা কোন বাঁধা। মেলা খোলা ছিল সকাল ১১টা থেকে রাতনয়টা পর্যন্ত। এই শেষের দিনেও ছিল ক্রেতাদের ভিড়। অন্যান্য দিনের মত ভয়াবহ ভিড় না হলেও এ ভিড়কে কম বলা যায় না। এই দিনে নিজের পছন্দের বইটি সাথে করে নিতে কিংবা মায়ার টানে বইমেলায় এসেছিলেন অনেকেই। পাঠকদের পাশাপাশি ছিলেন লেখকেরাও।
 
বাংলা একাডেমির জরিপ সূত্রে জানা গেছে, এই একুশে বইমেলায় ১ ফেব্রুয়ারি – ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট সাড়ে ১৬ কোটি টাকার বইবিক্রি হয়েছে। যা বিগত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। একাডেমিরতথ্য মতে, গত বছর একুশে বইমেলায় ১০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার টাকার বই বিক্রি হয়েছিল এবং নতুন বই প্রকশিত হয়েছিল মোট ২,৯৬৩টি। চলতি বছরের ২৮ দিনেরএই বইমেলায় নতুন বই বের হয়েছে মোট ২,৯৫৯টি। অতএব, বিগত বছরের তুলনায় এবার বই বিক্রি বেশি হলেও নতুন বই প্রকাশিত হবার সংখ্যা কমেছে।
২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শুধু বাংলা একাডেমির প্রকাশিত বই বিক্রিহয়েছে এক কোটি ১০ লাখ ২৪ হাজার টাকার। গতবার তা ছিল ৬৭ লাখ ৪০ হাজার ৭৮০টাকা, যা গতবারের চেয়ে ৪২ লাখ ৮৩ হাজার ২২০ টাকা বেশি।এবার বাংলাএকাডেমি থেকে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ছিল ৬৪টি। শেষ দিনেও মেলায় এসেছে ১৭৪টিনতুন বই। ১৪টি নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান হয় নজরুল মঞ্চে।
পছন্দের বইটি সংগ্রহে রাখার পাশাপাশি প্রিয় লেখকের অটোগ্রাফ নিতে ভুল হয়নি ভক্তদের। তবে এখন অটোগ্রাফ নেয়ার পাশাপাশি প্রিয় লেখকের সাথে ফটোগ্রাফ রাখার প্রবণতাই বেশি দেখা গেছে। অনেকে তাদেরকে ‘অটোগ্রাফ শিকারী’ নামে আখ্যায়িত করলেও আমার মনে হয় এটি সম্পূর্ণ সঠিক নয়। কারণ, ‘অটোগ্রাফ শিকারী’ বললে যিনি অটোগ্রাফ দিচ্ছেন... continue reading
Likes Comments
০ Shares
Load more writings...