Site maintenance is running; thus you cannot login or sign up! We'll be back soon.

Azizul Islam

৯ বছর আগে লিখেছেন

মোবাইল নম্বর

মন্তব্য করতে মোবাইল নম্বর দিতে হবে কেন? বাধ্য করা কেন? দিলে আমি এমনিই দিব। বাধ্য হয়ে দিবনা। ধন্যবাদ। continue reading
Likes Comments
০ Shares

Azizul Islam

৯ বছর আগে লিখেছেন

ধাবমান যে প্রজন্ম (প্রতিযোগিতা)

ভোরের আলো তখনও স্পষ্ট হয়ে ওঠেনি। কিছুক্ষন আগে আযান হয়েছে মাত্র। মসজিদে মসজিদে এবং কিছু বাড়িতে পবিত্র ফজর ওয়াক্তের নামাজের প্রন্তুতি চলছে। একটি/দুটি মসজিদ থেকে কেরাতের সুমধুর সুর ভেসে আসে। পরিবেশ অতি শান্ত এবং শীতল। কোমনীয় এই পরিবেশে হঠাৎ করে গগনবিদারী চিৎকার ভেসে আসে একটি বাড়ী থেকে। বাড়ীর একমাত্র উপার্জনকারী ব্যক্তি ট্রাকচালক মো: হারুন মিঞা চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় মারা গেছেন হরতালের পক্ষের কিছু দুবৃত্তের ছোঁড়া ইটের আঘাতে। মোবাইলের মাধ্যমে খবরটি এসে পৌঁঁছতেই শুরু হয়ে যায় কান্নাসহ বিরাট হুলস্থুল । খবরটা শুনে হারুন মিঞার আপনজন এই বাসার তিনটি প্রানের একটি কখাই শুধু মনে হয়েছিল, জলজ্যান্ত মানুষ হারুন মিঞা আর কোনদিন এবাসায় আসবেনা, আসবে তাঁর লাশ? ভাবতেই চিৎকার দিয়ে কেঁদে ওঠেন সবাই একযোগে। হারুন মিঞার স্ত্রী মূর্ছা খেয়ে পড়ে আছেন, আশপাশের দুয়েকজন জন মহিলা এসেছেন, তাঁরা ধরে আছেন তাকে। মুখে-চোখে পানির ঝাপ্টা দিচ্ছেন। একবার তিনি চোখ খুললেও বিলাপ করে কি কি বলে আবার মূর্চ্ছা যাচ্ছেন।
হারুন মিঞার বাড়ি চট্টগ্রামেরই আরেক উপজেলা সিতাকুন্ডে। ঢাকা থেকে কক্্রবাজার ট্রাক চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন তিনি। ভোরের আলো ফুটতে শুরু করার কিছুটা আগে কিছু দুর্বত্ত চলমান উক্ত ট্রাকে ইটের একটি বড় দলা ছুঁড়ে মারে এবং দলাটি সরাসরি হারুন মিঞার মাথায় আঘাত করে। বেশিক্ষন বাঁচেননি তিনি। সিতাকুন্ডে বাসায় থাকে তাঁর স্ত্রী, এক কন্যা মিতা এবং এক ছেলে, নাম তরু। তরুই সবার ছোট এবং সবার বড় মেয়ে অনু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত। পরিবারে মিতা মেয়েটাই সবচেয়ে ঠান্ডা এবং শান্ত । বয়স আঠারো পেরিয়েছে, ইন্টারমিডিয়েট পাশ করলো কেবল । কখাও বলে মেপে মেপে এবং কম। তবে প্রয়োজনীয় কখাই বলে সে। আজ এই মেয়ের কণ্ঠ থেকেই বিলাপ শোনা যাচ্ছে বেশী। আর বছর সাতেকের... continue reading
Likes Comments
০ Shares

Azizul Islam

৯ বছর আগে লিখেছেন

বিচার

 
দেশেরসর্বোচ্চআদালতকক্ষ।শেষরায়েরঅপেক্ষা।আগে  হাইকোর্টেরায়  হয়েছেচাকরীরক্ষার  কোনসুযোগনাইতার।আপীলকরাহয়েছিল , আজসেইআপীলেররায়।
অন্য  অনেকেরসাথেআদালতেউপস্থিতআছেনযারচাকরীরবিষয় , সেই  আজিজ।হাইকোর্ট  সোজাবলেদিয়েছিলেন , চাকুরীবিধিতিনি  লংঘন  করেছেনচাকুরিরত  অবস্থায়।তিনি  নাকিএ-দেশ  থেকেসকল  অনাচার , অবিচার , অস্বচ্ছতা  দূরকরারউদ্দেশ্যে  প্রতিটি  সরকারকেসকল  সময়  চাপেরাখারমত  সারাদেশব্যপীএকটিদল  গঠনেরপ্রয়োজনীয়তাঅনূভবকরেনএবংএইলক্ষ্যে  প্রচার , প্রচারনাওচালান।যদিও  সেই  সংগঠন  কোনদিন  সরকারে  যাওয়ার  চেষ্টাকরবেনা , শুধবাইরে  থেকে  অন্যায়কাজেরপ্রতিবাদকরেযাবেঅপকর্মগুলিরসুরাহানাহওয়াপর্য্যন্ত।আদালতেআজিজএটাঅস্বীকারকরেননি।হাইকোর্টের  রায়ের  সময়  আজিজ  কিছু  বলেওছিলন , আইনজীবিরাও  ছিলেন , তারাও  বলেছিলেন।আজিজ  বলেছিলন , আজমহামান্য  আদালত  আমাকেদন্ডিত  করলেওএকদিন  আদালত  হয়তোঅনূধাবনকরবেন , আদেশটা  ঠিক  হয়নি।কারন , আমিতোখারাপকিছুকরিনি , আমিতোরাজনীতিকরতেচাইনি।আমিচেয়েছিদেশেযেঅপরাজনীতিচলছে , তারশুদ্ধীকরন।একপর্য্যায়ে  আদালতকেই  তিনি  বলেনঅপরাজনীতিচলছেকি-না , বলুনমহামান্যআদালত।এরথেকেপরিত্রানেরউপায়খোঁজা  কিআমার  অন্যায় ? আমি  সরকারী  কর্মচারী ; আমিতোএদেশেরমানূষও।দেশসম্পর্কেআমারচিন্তা-ভাবনাথাকতেইপারে।কোনঅসৎ continue reading
Likes Comments
০ Shares

Comments (1)

  • - মাসুম বাদল

    গভীর শ্রদ্ধা.।.।