পর্ব-১
১৯৯০ সালের খুব সম্ভবত এপ্রিলে, মাঝামাঝি কোনও এক দিনে হুমায়ুন আজাদেরসামনে নিজের কবিতা নিয়ে হাজির হওয়ার প্রথম সুযোগটি পাই। অনুষ্ঠানটি হয়েছিলটিএসসি ক্যাফেটেরিয়ার দক্ষিণপাশে, রোদ-ঝলমল বিকালে, বেশ অনাড়ম্বরভাবে।উদ্যোক্তা ছিলমঙ্গলসন্ধ্যা। মিহির মুসাকী, সরকার আমিন, লিয়াকতজুয়েল কবিতা পড়েছিলেন। সবার শেষে আমার পালা এলে আমি সে-সময়ের লেখা নিজেরসবচেয়ে ভালো কবিতাটি পড়ি। পড়ার সময় থেকে বুকে যে কাঁপুনি শুরু হয়েছিল, তাঅনুষ্ঠান শেষ-হওয়া পর্যন্ত ছিল। সবার কবিতা পড়া শেষ হলে হুমায়ুন আজাদ সে-সবনিয়ে আলোচনা শুরু করেন। কার কবিতা নিয়ে কী বলছেন সেদিকে আমার খেয়াল নেই।থাকার কথাও নয়। কারণ, (অন্যরা গোল্লায় যাক) আমার কবিতা নিয়ে তিনি কী বলেন, সেই ভাবনায় আচ্ছন্ন ছিলাম তখন। কিন্তু কিছুই বললেন না। শুধু সামান্যতাচ্ছিল্যের হাসি মিশিয়ে আমাকে দেখিয়ে বললেন, ‘ continue reading
১৯৯০ সালের খুব সম্ভবত এপ্রিলে, মাঝামাঝি কোনও এক দিনে হুমায়ুন আজাদেরসামনে নিজের কবিতা নিয়ে হাজির হওয়ার প্রথম সুযোগটি পাই। অনুষ্ঠানটি হয়েছিলটিএসসি ক্যাফেটেরিয়ার দক্ষিণপাশে, রোদ-ঝলমল বিকালে, বেশ অনাড়ম্বরভাবে।উদ্যোক্তা ছিলমঙ্গলসন্ধ্যা। মিহির মুসাকী, সরকার আমিন, লিয়াকতজুয়েল কবিতা পড়েছিলেন। সবার শেষে আমার পালা এলে আমি সে-সময়ের লেখা নিজেরসবচেয়ে ভালো কবিতাটি পড়ি। পড়ার সময় থেকে বুকে যে কাঁপুনি শুরু হয়েছিল, তাঅনুষ্ঠান শেষ-হওয়া পর্যন্ত ছিল। সবার কবিতা পড়া শেষ হলে হুমায়ুন আজাদ সে-সবনিয়ে আলোচনা শুরু করেন। কার কবিতা নিয়ে কী বলছেন সেদিকে আমার খেয়াল নেই।থাকার কথাও নয়। কারণ, (অন্যরা গোল্লায় যাক) আমার কবিতা নিয়ে তিনি কী বলেন, সেই ভাবনায় আচ্ছন্ন ছিলাম তখন। কিন্তু কিছুই বললেন না। শুধু সামান্যতাচ্ছিল্যের হাসি মিশিয়ে আমাকে দেখিয়ে বললেন, ‘ continue reading
Comments (0)
অনেক অনেক ভাললাগা জানালাম... !!!