বালিকা অফ দি ইয়ারঃ ঐশী
কাপল অফ দি ইয়ারঃ আসিফ নজরুল - শীলা আহমেদ ।
বাচ্চা অফ দি ইয়ারঃ শাবনূরের বাচ্চা (পয়দা হওয়ার আগেই আলোচনায়)
নায়ক অফ দি ইয়ারঃ অনন্ত জলিল (অসম্ভবকে সম্ভব করাই আমার কাজ)
নায়িকা অফ দি ইয়ারঃ জয়া আহসান (বয়স হৈলেও এখন সতেজ আছে)
লুইচ্যা অফ দি ইয়ারঃ আরেফীন রুমি (তোমার চোখে আকাশ আমার চাঁদ উজালো পূর্ণিমা ,জেলের ভিতর বলছে হৃদয় শুকনা রুটি ভালো লাগে না)
বিজ্ঞাপন অব দ্যা ইয়ারঃ সিটি টাচের মোবাইল ব্যাংকিং (ভাবীটা সেই ছিল)
বিয়া অব দ্যা ইয়ারঃ তামিম-আয়শা ।
ষ্ট্যাটাস অব দ্যা ইয়ারঃ Smartphone and PC News
কমেন্ট অফ দি ইয়ারঃ এড মি, আই এম ব্লক
আবেদন অফ দি ইয়ারঃ মাইরালা কেউ আমারে মাইরালা ।
অপবাদ অফ দি ইয়ারঃ তুই রাজাকার, তুইনাস্তিক ।
ঝামেলা অফ দি ইয়ারঃ ফটো ভেরিফিকেশন
প্রশ্ন অফ দি ইয়ারঃ আপনার অনুভূতি কি? (মুন্নী সাহা)
কারণ অফ দি ইয়ারঃ দেয়াল ধরে নাড়াচাড়া করায় রানা প্লাজা ধ্বসে পড়েছে (মখা আলমগীর)
ফল অফ দি ইয়ারঃ তেতুল (শফি হুজুরের তেতুল)
দাবী অফ দি ইয়ারঃ"Fassy Fassy fassy chai.ragakarar fassy chai"
স্লোগান অফ দি ইয়্যারঃ অ তে অমুক তুই রাজাকার তুই রাজাকার ।
গুজব অফ দি ইয়ারঃ সাঈদী সাহেব কে চান্দে দেখা গেছে ।
নির্বুদ্ধিতা অফ দি ইয়ারঃ ব্লগ দিয়া ইন্টারনেট চালানো
আন্দোলন অব দ্যা ইয়ারঃ পাকিস্তানী পন্য বর্জন ।
আশা অফ দি ইয়ারঃ এখনো আলোচনার সুযোগ আছে ।
ধমক অফ দি ইয়ারঃ চুপ কর বেয়াদব মেয়ে (খালেদা জিয়া) xD
হুমকি অফ দি ইয়ারঃ গ্রেফতারের চেষ্টা করলে আত্মহত্যা করব। (এরশাদ)
হ্যাপিনেস অফ দি ইয়ারঃ বাংলা ওয়াশ
স্যাডনেস অফ দি ইয়ারঃ হরতাল ,অবরোধ ,ককটেল ,সহিংসতা ,
গর্ব অফ দি ইয়ারঃ সিদ্দিকুর রহমান
রেকর্ড অফ দি ইয়ারঃ মানব পতাকা, সোহাগ গাজীr হ্যাট্ট্রিক
ভয় অফ দি ইয়ারঃ রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ।
চুক্তি অফ দি ইয়ারঃ রামপাল বিদ্যুত্ কেন্দ্র
ঘটনা অফ দি ইয়ারঃ নির্বাচনের আগেই ১৫৬ জন বিনা প্রতিদ্বন্দিতায়বিজয়ী
রোগী অফ দি ইয়ারঃ এরশাদ (RAB ধইরা নিয়া হাসপাতালে ভর্তি করছে। এই রোগের চিকিত্সা আবার গলফ খেলা।)
সংগৃহীত
Comments (12)
হেনা ভাইয়ের হাতের লেখায় অতিরিক্ত কোন রং থাকে না। বাস্তব কাহিনিকে রাঙ্গিয়ে দিতে পারেন নিজের প্রতিভার রং দিয়ে। ন্বপ্নাদি ভারতে চলে গেছে কিন্তু লেখকের স্মৃতিতে অম্লান সাথে সে অনুভূতি ছড়িয়ে দিলন পাঠকদের হৃদয়ে । সার্থক লেখা আপনার ।
শ্রদ্ধা জানবেন।
প্রিয় বাবলা ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এটি সম্পূর্ণ সত্য ঘটনা ভিত্তিক লেখা। স্বপ্নাদিকে ঠিক যেভাবে দেখেছি, অনুভব করেছি, ঠিক সেই ভাবেই গল্পে তাঁকে তুলে আনার চেষ্টা করেছি। আপনাদের ভালো লেগে থাকলে আমার শ্রম সার্থক।
শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল।
আমার পড়ার সৌভাগ্য হয়েছিল হেনা ভাই। আবারও পড়ে নিলাম। কারণ এই ধরণের গল্প বার বার পড়লেও তৃপ্তি মিটে না। এই গল্পের কাহিনী যে সত্য সেটাও আমার এখনো মনে আছে। তাকে যে এখনো আপনি স্বপ্নে মাঝে মাঝে দেখেন, সেটাও আপনি বলেছিলেন। আপনার উপন্যাস 'স্বপ্ন বাসরে' স্বপ্নাদির কথা ছিল। গল্পটা প্রথম বার যখন পড়ি তখন আমার চোখে পানি এসেছিল আমার মনে আছে। আজও চোখ ভিজে গেলো। প্রথমবার পড়ার পর যে মন্তব্যটা করেছিলাম সেটাই আমার হিসাবে যথার্থ ছিল বলে কপিপেস্ট করলাম হেনা ভাই। শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা নিবেন।
"চোখে পানি এসে গেল। কেউ পড়ে হয়তো বলতে পারে, এই গল্প পড়ে চোখে পানি আসার কি আছে? কিন্তু আমার মতো ক্ষুদ্র পাঠকের চোখে ঠিকই পানি এসে গেছে। গল্প যখন পড়ছিলাম নিজেকে পটলার জায়গায় কখন বসিয়ে রেখেছি জানি না। তাই হয়তো স্বপ্নাদির জন্য চোখে পানি এসে গেল। কি সুন্দর সম্প্রীতির সম্পর্ক। ধর্মের সম্পর্ক যেখানে গৌণ ছিল। একদিকে যেমন গল্পটা অসাম্প্রদায়িকতার সুফল তুলে ধরেছে ঠিক অন্য দিকে সাম্প্রদায়িকতার কুফলও তুলে ধরেছে। পটল আর স্বপ্নাদির মেলামেশায় অসাম্প্রদায়িকতার সুফল আর হিন্দুরা দেশ ছেড়ে ভারতে চলে যাওয়াটা ছিল সাম্প্রদায়িকতার কুফল। ধন্যবাদ হেনা ভাই। "
প্রিয় ঘাস ফুল, আমি জানি এই গল্প তুমি আগে পড়েছ। তাই আবার পড়বে, এমনটা ভাবিনি। যাই হোক, পুনরায় পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। বর্তমানে একটা উপন্যাস লেখার কাজে ব্যস্ত থাকায় নতুন গল্প লেখার সময় বের করতে পারছি না। তাই আগে লেখা গল্প গুলিই পোস্ট দিচ্ছি।
হৃদয় ছোঁয়া আন্তরিক মন্তব্যের জন্য তোমাকে আবারো ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইল।
আবু হেনা ভাইয়ের গল্প। পড়ছি এরপর মন্তব্য করবো। হাজিরা দিয়ে গেলাম।
প্রিয় পাশা ভাই, আপনি গল্পটি পড়ছেন, এতেই আমি খুশি। মন্তব্য খুব জরুরী কিছু নয়। শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকবেন।